প্ল্যাটফর্ম থেকে মহিলার দেহ তাঁর স্বামীকেই সরাতে দেখে স্থানীয়রা হস্তক্ষেপ করেন। এরপর জিআরপি দেহটি ময়নাতদন্তের জন্য নিয়ে যায়। কেন মহিলার স্বামীকে স্ত্রীর দেহ তুলতে হয়েছিল সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন স্থানীয়রা। তাঁদের দাবি, প্রায় ছয় ঘণ্টা দেহটি স্টেশনেই পড়েছিল।
advertisement
জানা গিয়েছে, গত সোমবার বরাভূম স্টেশনে শান্তা কর্মকার নামে একটি মহিলার মৃত্যু হয়। মহিলার স্বামী মনোজ কর্মকার বলেন, পুরুলিয়া শহরের গোশালার কাছে একটি বস্তিতে থাকেন তাঁরা। ট্রেনে উঠে প্লাস্টিকের বোতল সংগ্রহের কাজ করেন। ট্রেনে করে ফেরার পথে বরাভূম স্টেশনে নেমে যান। এখানেই তাঁর স্ত্রীর অসুস্থতার কথা বলেন। এরপর সেখানে তাঁর মৃত্যু হয়।
স্থানীয়দের অভিযোগ, বহুক্ষণ স্টেশনে মৃত স্ত্রীর পাশে বসেছিলেন ওই ব্যাক্তি। স্ত্রীর দেহ ওই ব্যাক্তিকেই বয়ে নিয়ে যেতে হয় বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। কেন রেল পুলিশ তাঁর দায়িত্ব পালন করেনি? সেই নিয়েও প্রশ্ন তোলেন স্থানীয়রা। এই বিষয়ে রেল পুলিশ অবশ্য নির্বাক।