TRENDING:

River Erosion: সব যেন গিলে খাচ্ছে...! হুড়মুড়িয়ে ভাঙছে সব! এবার কী হবে? আতঙ্কে ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের

Last Updated:

Erosion: ঝপ ঝপ শব্দে ভাঙছে মাটির চাঙর। মিলিয়ে যাচ্ছে জলে। পাড় ভেঙে বিঘের পর বিঘে জমি দামোদরের গ্রাসে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান:  ঝপ ঝপ শব্দে ভাঙছে মাটির চাঙর। মিলিয়ে যাচ্ছে জলে। পাড় ভেঙে বিঘের পর বিঘে জমি দামোদরের গ্রাসে। এভাবে চললে ঘর বাড়ি গ্রাস করা শুধুই সময়ের অপেক্ষা। অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিক প্রশাসন, চাইছেন বাসিন্দারা। পূর্ব বর্ধমানের খন্ডঘোষের গৈতানপুর চরমানা এলাকার দামোদরের ভাঙন ব্যাপক আকার ধারন করেছে। লাগাতার বৃষ্টি আর ডিভিসির জল ছাড়ার ফলে পাড় ভেঙে জলের তলায় বিঘের পর বিঘে চাষের জমি। ভয়াবহ ভাঙন দামোদরে। তার জেরে এখন চরম আতঙ্কের মধ্যে দিনযাপন করছে কয়েকশো পরিবার।
আতঙ্কে বাসিন্দারা,বিঘের পর বিঘে জমি দামোদরের গ্রাসে
আতঙ্কে বাসিন্দারা,বিঘের পর বিঘে জমি দামোদরের গ্রাসে
advertisement

গত প্রায় ২ মাস ধরে লাগাতার বৃষ্টি এবং ডিভিসির  জল ছাড়ার ঘটনায় ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে গিয়েছে খন্ডঘোষের গৈতানপুর চরমানা এলাকার দামোদরের পাড়ের বাঁধন। কয়েক বছর আগে এই চরমানা এলাকার দামোদরের ভাঙন ঠেকাতে তারের জালে বেঁধে বড় বড় বোল্ডার দিয়ে পাড় বাঁধানো হয়।  কিন্তু সম্প্রতি সেই নির্মিত পাড় বাঁধাই ধুয়ে মুছে সাফ হয়ে যেতে শুরু করেছে। ফলে ফের বিঘের পর বিঘে জমি দামোদরের গর্ভে বিলীন হয়ে যেতে শুরু করেছে। এই ঘটনায় নতুন করে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে বর্ধমানের খণ্ডঘোষ ব্লকের শশঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের এই দামোদরের গৈতানপুর চরমানা এলাকায়।

advertisement

আরও পড়ুন-পুরুষদের ‘রামবাণ’…! রাতে ঘুমানোর আগে দিন এক চুমুক, সকালেই ছুটবেন তেজি ঘোড়ার মতো, ৭ দিনে জেগে উঠবে ঝিমিয়ে পড়া পুরুষত্ব, যৌবন-স্ট্যামিনা চাঙ্গা!

এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, প্রত্যেক বছরই পাড় ভাঙছে। এবারও ভাঙছে। আমাদের বিঘের পর বিঘে জমি ভেঙে চলে গেছে। এখন অল্প জায়গা অবশিষ্ট রয়েছে। নদী থেকে ১০ ফুট দূরে বাড়ি। পাশে এক পরিবার সন্ধ্যার পর এখানে ঘরে থাকেন না। ভালভাবে পাড় বাঁধাতে হবে। না হলে চর মানার আর অস্তিত্বই থাকবে না।

advertisement

আরও পড়ুন-মাত্র ৫ মিনিটেই ‘ভ্যানিশ’…! রান্নাঘর থেকে বাথরুমে রাতে ছড়িয়ে দিন এক টুকরো ‘সাদা’ জিনিস, লেজ গুটিয়ে পালাবে ইঁদুরের বংশ, সকালেই মিরাকেল

তাঁদের আশঙ্কা, দামোদরের পাড় ভাঙতে ভাঙতে আর কিছু থাকবে বলে মনে হয় না। প্রত্যেক বছরই ভাঙছে। বাঁধ ভেঙে চলে গেছে। এই বাঁধে কাজ হবে না। ১০০ ফুট দূরে নদী। মানাতে ৩০০-৩৫০ পরিবার বাস করে। তাঁরা বলছেন,

advertisement

প্রত্যেক বছর বর্ষার সময় ব্যাপক ভাবে ভাঙন দেখা দেয়। আধিকারিকরা দেখে যান। কিন্তু স্থায়ী সমাধান কিছু হয় না।বালির বস্তা দিয়ে যে বাঁধ দিয়ে যায় তাতে সমস্যার মোকাবিলা হয় না।  ৯১ টি ঘর বাংলার বাড়ি প্রকল্পে এখানে বাড়ি পেয়েছেন। আশঙ্কা এই ঘরগুলি থাকবে কিনা। সমস্যার সমাধান চাই। প্রায় দেড় কিলোমিটার বাঁধ দিতে হবে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
শীতের মরশুম এলেই গৃহবধূদের উপরি রোজগার! সংসার সামলে ছুটছেন মোয়ার দোকানে
আরও দেখুন

শশঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য কবিতা সরকার জানিয়েছেন, বিঘের পর জমি জলে চলে গেছে। জেলাশাসক, বিডিও-র কাছে গেছি। প্রশাসনের প্রতিনিধিরা দেখে গেছেন। খাস জমি, পাট্টা দেওয়া জমি। প্রায় ৫০০ পরিবার আছে। সবাই আতঙ্কে রয়েছে। জেলাশাসক আয়েশা রানি এ বিষয়ে জানান, একটানা বর্ষনে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কীভাবে ভাঙন রোধ করা যায় তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
River Erosion: সব যেন গিলে খাচ্ছে...! হুড়মুড়িয়ে ভাঙছে সব! এবার কী হবে? আতঙ্কে ঘুম উড়েছে গ্রামবাসীদের
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল