TRENDING:

Protest In Kandi Hospital: চিকিৎসার গাফিলতিতে সন্তান ও প্রসূতির মৃত্যু, অভিযোগে উত্তপ্ত কান্দি মহকুমা হাসপাতাল

Last Updated:

Protest In Kandi Hospital: ওই প্রসূতির মৃত্যুর পরেই হাসপাতাল সুপারকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন মৃতের পরিবারের লোকেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কান্দি থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কান্দি: চিকিৎসায় গাফিলতির জেরে সন্তান ও প্রসূতি মায়ের মৃত্যুর অভিযোগে উত্তপ্ত হয়ে উঠল কান্দি মহকুমা হাসপাতাল। মৃতের নাম তাজমিরা খাতুন। পরিবারের অভিযোগ নার্স ও চিকিৎসকদের চিকিৎসার গাফিলতির কারনেই মৃত্যু হয়েছে সন্তান ও তাজমিরার। ওই প্রসূতির মৃত্যুর পরেই হাসপাতাল সুপারকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন মৃতের পরিবারের লোকেরা। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কান্দি থানার পুলিশ এসে পরিস্থিতি সামাল দেয়।
advertisement

এক বছর আগে ভরতপুর থানার জোরগাছি গ্রামের বাসিন্দা জাহিরুল হকের সঙ্গে বিয়ে হয় আমলাই গ্রামের তাজমিরা খাতুনের। স্বামী দিনমজুর, সেই করেই দিনগুজরান হয়। বুধবার প্রসব যন্ত্রনা নিয়ে কান্দি মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাজমিরা খাতুনকে। পরিবার থেকে সিজার করার জন্য বলা হলেও সিজার করা হয়নি বলে অভিযোগ। এরপরেই চিকিৎসকেরা জানান গর্ভেই তাঁর সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। তারপর কোনও চিকিৎসক আসেননি বলে অভিযোগ।

advertisement

আরও পড়ুন: 'আপনার আশীর্বাদ না থাকলে আমাদের সুবিধা', বিবৃতিতে মুখ্যমন্ত্রীকে বেনজির আক্রমণ বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষের

এরপরেই তাজমিরার শারিরীক অবস্থার অবনতি হয় ও সকালে মৃত্যু হয় তাজমিরার। পরিবারের অভিযোগ নার্স ও চিকিৎসকদের চিকিৎসার গাফিলতির কারনেই মৃত্যু হয়েছে সন্তান ও তাজমিরার। এরপরেই হাসপাতাল সুপারকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন মৃতের পরিবারের লোকেরা। স্বামী জাহিরুল হক বলেন, ‘‘প্রসব যন্ত্রনা শুরু হওয়ায় আমরা হাসপাতালে নিয়ে এসে ভর্তি করি। তারপরেই চিকিৎসক জানান পেটেই সন্তানের মৃত্যু হয়েছে। আমরা বারবার বলেছিলাম সিজার করার জন্য কিন্তু চিকিৎসকেরা রাজি হয়নি। সেই কারনেই তাজমিরার মৃত্যু হয়েছে। আমরা চিকিৎসকের কঠোর শাস্তি চাই।’’

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
জঙ্গলের আড়ালে নিভে যাওয়া শিক্ষার প্রদীপ! মহাশ্বেতা দেবীর স্বপ্নের বিদ্যালয় অবহেলায় পড়ে
আরও দেখুন

মা সুষমা বিবি বলেন, ‘‘নার্স ও চিকিৎসকেরা আমাদের সঙ্গে খুব খারাপ ব্যবহার করেছে। আমাদের কোনও কথাও শোনেননি, ভেতর থেকে বার করে দিয়েছে। আমার মেয়েটার সিজার হলে হয়ত প্রানে বেঁচে যেত।’’ হাসপাতাল সুপার ডাঃ রাজেশ সাহা বলেন, ‘‘হাসপাতালে ভর্তির আগেই ওই প্রসূতির পেটে সন্তানটি মারা যায়। তবে চিকিৎসকেরা ঠিকমতোই চিকিৎসা প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। তবে পরিবারের অভিযোগ মত ওই প্রসূতির মৃত্যুর সঠিক কারন জানতে আমরা তদন্ত কমিটি গঠন করেছি।’’

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Protest In Kandi Hospital: চিকিৎসার গাফিলতিতে সন্তান ও প্রসূতির মৃত্যু, অভিযোগে উত্তপ্ত কান্দি মহকুমা হাসপাতাল
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল