সম্পূর্ণার'র মা পিউ পাল জানান, "সম্পূর্ণা 'র বয়স তখন বছর দুয়েক, কোলে বসে দোল খেতে খেতে বেশ মনোযোগ দিয়ে আমার কবিতা পাঠ শুনত। শুনে শুনেই কবিতা পাঠ শেখা তার। কবিতার প্রতি আলাদা ভাল লাগা লক্ষ্য করা যেত ছোট বয়স থেকে। সেই সময় থেকে শুনতে শুনতে এক এক লাইন ছেড়ে ছেড়ে বলতে শুরু করে। তারপর ছোট ছোট কবিতা শুনেই মুখস্থ হয়ে যেত।"
advertisement
পিউ দেবী আরোও জানান, মেয়ে সম্পূর্ণা এখনও বাংলা অক্ষর শেখেনি, বাংলা বর্ণ চেনেও না। কবিতা পাঠ শুনে শুনেই অভ্যাস করে ফেলেছে। কখনোও রেকর্ড গড়ার লক্ষ্য নিয়ে এগোয়নি। শুরু থেকে বেশ সুন্দর করে কবিতা পাঠ করত। আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশী মানুষজন ছোট্ট মেয়ের গলায় কবিতা পাঠ শুনে প্রশংসাও করতেন। তারপর হঠাৎ করেই রেকর্ডের জন্য পাঠানো।
আরও পড়ুন- হাওড়া থেকে পায়ে হেঁটে লাদাখ গিয়ে নজির গড়লেন সিঙ্গুরের মিলন মাঝি
সম্পূর্ণার বাবা সায়ন্তন পাল জানান, কোনও কিছুতেই কোনও দিন জোর করিনি। যা করেছে নিজের ইচ্ছে, আনন্দে করেছে। আগামী দিনেও মেয়েকে কোনও বিষয়ে জোর করা হবে না বলে জানান সম্পূর্ণার বাবা ও মা।
Rakesh Maity