বিভিন্ন বনজ ফলের গাছ সেখানে সংরক্ষন করে রাখা হচ্ছে। তারই অঙ্গ হিসাবে আন্দামান থেকে প্রায় দেড় হাজার বনজ ফলের গাছ এসে পৌঁছেচে। উদ্ভিদ গবেষণা এবং সংরক্ষণ স্থান আচার্য জগদীশচন্দ্র বোস ভারতীয় উদ্ভিদ উদ্যান। এখানে প্রায় পাঁচ একর জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে লুপ্তপ্রায় বনজ ফলের বাগান। প্রকৃতিতে বেড়ে ওঠা বা জন্ম নেওয়া বিভিন্ন উদ্ভিদ প্রজাতি।
advertisement
আরও পড়ুন : দেড়মাস ধরে সামনে থেকে লড়াই, জলবন্দির হাহাকারে ‘হাল’ ধরেছিলেন ওঁরা
যেগুলি পরিবেশ থেকে হারিয়ে যেতে পারে এমন উদ্ভিদ গুলিকে চিহ্নিত করে সংরক্ষণ করা। এখান থেকে বংশবৃদ্ধি ঘটিয়ে আবার পরিবেশে বা সেই সমস্ত স্থানে ফিরিয়ে দেওয়া। সেই লক্ষ্যে বোটানিক্যাল গার্ডেনের বিজ্ঞানী দল সারা দেশে বিভিন্ন স্থান ঘুরে উদ্ভিদের নমুনা সংগ্রহ করে থাকেন। তারই অঙ্গ হিসাবে আন্দামান থেকে বিভিন্ন প্রজাতির বনজ ফলের গাছ চিহ্নিত করে নিয়ে আসা।
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
এ প্রসঙ্গে আচার্য জগদীশ চন্দ্র বোস ভারতীয় উদ্ভিদ উদ্যানের জয়েন্ট ডিরেক্টর দেবেন্দ্র সিং জানান, উদ্ভিদ সংরক্ষণে বোটানিক্যাল গার্ডেন বিভিন্ন বিভাগ রয়েছে। এর মধ্যে প্রায় ৫ একর জমি নিয়ে গঠন করা হয়েছে বনজ বাগান। সেই বাগানে আন্দামান থেকে আসা গাছ স্থান পেতে চলেছে। এর আগেও আন্দামান থেকে গাছ এখানে নিয়ে আসা হয়েছে। এবার যে সমস্ত গাছ এসেছে এর মধ্যে ১০০ থেকে ১২০ রকম প্রজাতির রয়েছে। ৫০ বা তার বেশি রকম হতে পারে লুপ্তপ্রায় প্রজাতির গাছ।