এর আগেও হুগলিতে বড়বাজারে একইভাবে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছিল এক শ্রমিকের। আর এবারও একইভাবে আরেক শ্রমিকের মৃত্যুতে প্রশ্ন উঠতে শুরু করছে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। যদিও চন্দননগর কর্পোরেশনের মেয়র রাম চক্রবর্তী জানিয়েছেন, সব খতিয়ে দেখা হচ্ছে। সেইমতো ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

আরও পড়ুন: ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে কৃষিকাজ করতে গিয়ে ভয়ঙ্কর পরিণতি চাষির! এইভাবে প্রাণ যাবে কেউ ভেবে উঠতে পারছেন না

advertisement

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, চন্দননগর লালবাগান বেলতলা এলাকায় একটি পাঁচতলা আবাসন তৈরীর কাজ চলছিল। কাজ চলার সময় আজ, সোমবার সকালে  বাঁশের ভারা থেকে পড়ে যান মহিলা নির্মাণ শ্রমিক। তাকে তৎক্ষণাৎ চন্দননগর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে মৃত বলে ঘোষণা করেন চিকিৎসকরা। ঘটনার খবর পেয়ে আসে চন্দননগর থানার পুলিশ। হাসপাতাল থেকে ময়নাতদন্তের জন্য মৃতদেহকে চুঁচুড়া ইমামবাড়া হাসপাতালে পাঠানো হয়।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

ওই আবাসনের নির্মাণ কর্মীদের অভিযোগ, কোনওরকম সেফটি বেল্ট ছিল না। তার জন্যই এত বড় দুর্ঘটনা। আবাসনের মালিক অচিন্ত্য দাস ও হারাধন ব্যানার্জি দুর্ঘটনার পর তাদের দেখা যায়নি। তারা পালিয়েছেন বলেও কেউ কেউ দাবি করছেন। মেয়র রাম চক্রবর্তী বলেন, “পৌর নিগমের তরফে নির্মাণ কর্মীদের সেফটি সিকিউরিটির ব্যাপারে আগেই বলা হয়েছে। এখানে বিষয়টা খতিয়ে দেখতে হবে। এর আগে এই ধরনের ঘটনায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এ ব্যাপারেও নেওয়া হবে।”

advertisement