জানা গিয়েছে, এই ঘটনার পরেই আতঙ্কিত হয়ে পড়েন ঐ প্রাক্তন শিক্ষিকা। আহত বৃদ্ধাকে চন্দননগর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ছেড়ে দেয় হাসপাতাল। শিক্ষিকা তিনি জানিয়েছেন, “আমাকে প্রাণে মেরেই ফেলত। গলা টিপে ধরেছিল। ওদের মুখ ঢাকা ছিল, আমি ওদের চিনতেও পারিনি। বললাম তোমাদের চিনি না পুলিশ এলে বলব কী। তাই আমাকে ছেড়ে দিল।”

advertisement

আরও পড়ুন: কর্মরত সিভিক ভলেন্টিয়ারকে পিছন থেকে ধাক্কা গাড়ির, মুহূর্তে সব শেষ! তীব্র চাঞ্চল্য কোলাঘাটের জাতীয় সড়কে

View More

পরিচারিকা সুলেখা গাইন বলেন, “আমার ১০ বছর যখন বয়স তখন থেকেই মামির কাছে আছি। তারপর আমার বিয়ে হয়। আগে অন্য জায়গায় ভাড়ায় থাকতাম। কয়েক বছর ধরে মামির বাড়িতেই থাকি। আমি পাশের বাড়িতে কাজে গিয়েছিলাম তখনই এই ঘটনা ঘটে। আগে কোনও দিন এমন হয়নি। মামির বোন আসবে বলে দরজা খোলা ছিল। চিৎকার শুনে আমি পাশের বাড়ি থেকে চলে আসি। মামিকে এই অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। বাড়ির অন্য কোনও জিনিসে হাত দেয়নি শুধু মামির গয়না নিয়ে গেছে।”

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

এই ঘটনার পরে নড়েচড়ে বসে পুলিশ প্রশাসন। ঘটনার পরেই চন্দননগর থানার পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে। চন্দননগর পুলিশের এক আধিকারীক জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু হয়েছে। দেখা হচ্ছে সিসিটিভি ফুটেজ। এর আগে  এলাকায় চুরির ঘটনা ঘটেছিল পাঁচজন গ্রেফতার হয়েছে।

advertisement