TRENDING:

জাতীয় সড়কে সম্প্রসারণে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের মতিগতিতে ক্ষুদ্ধ হাইকোর্ট

Last Updated:
impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#কলকাতা: ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের সম্প্রসারণের কাজ থমকে। মালদহ বাইপাসের কাজও শেষ ধাপে এসে জটে আটকে। কোথাও কেন্দ্র - রাজ্য মতবিরোধ, কোথাও আবার ক্ষতিপূরণ জট। জাতীয় সড়কে সম্প্রসারণে এই জটে ক্ষোভ উগরে দিল হাইকোর্ট।রাজ্যে জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণের কাজে বাধা কাটছে না। রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের মতিগতিতে ক্ষুদ্ধ হাইকোর্ট।
advertisement

৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণে কোথায় সমস্যা, তা জানতে স্পেশাল অফিসার নিয়োগ করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। স্পেশাল অফিসারের রিপোর্টে একাধিক সমস্যা তুলে ধরা হয়। তবে মূল জট জমি অধিগ্রহণ নিয়েই৷ বারাসাত থেকে কৃষ্ণনগর পর্যন্ত রাস্তা সম্প্রসারণে জট৷ ৮৪ কিমি রাস্তা চওড়া করতে প্রয়োজন ১৯৭ হেক্টর জমি৷ এখনও পর্যন্ত ৮০ শতাংশ জমি অধিগ্রহণ হয়েছে৷ হেলা বটতলা থেকে আমডাঙা পর্যন্ত জমি অধিগ্রহণই হয়নি৷ অন্য সড়ক প্রকল্পগুলিতেও জট রয়েছে।

advertisement

কৃষ্ণনগর -বহরমপুর ৭৮ কিমি রাস্তা সম্প্রসারণ ১০৫ হেক্টর জমি প্রয়োজন৷ মাত্র ৮৮ শতাংশ অধিগ্রহণ সম্পুর্ণ হয়েছে৷ বেথুয়াডহরিতে কোনও জমি অধিগ্রহণ করাই যায়নি৷ করণদিঘিতে জমি না মেলায় কাজ ছাড়ে ঠিকাদার সংস্থা৷ ৪ মাস আগে সেই জমি হাতে এসেছে৷ তাতে সমস্যার সমাধান হয়নি৷ মালদহ বাইপাসের কাজ ৯০ শতাংশ শেষ হওয়ার পরেও বাইপাস ব্যবহারের জন্য খুলে দেওয়া যাচ্ছে না। মালদায় বাইপাসের কাজ আটকে যাওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করে বিচারপতি বিশ্বনাথ সমাদ্দার ও বিচারপতি অরিন্দম মুখোপাধ্যায়ের ডিভিশন বেঞ্চ। বিচারপতিদের নির্দেশ, আগামী ৭ দিনের মধ্যে বিস্তারিত রিপোর্ট দিতে হবে কেন্দ্র ও রাজ্যকে৷ ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কের কাজ সুষ্ঠভাবে শেষ করার আবেদন জানিয়ে হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা হয়েছিল।

advertisement

বারাসত থেকে ডালখোলা পর্যন্ত ৪০০ কিলোমিটার রাস্তা চারমুখী করতে ছাড়পত্র দেওয়া হয় ২০০৬ সালে। ১৩ বছর পরেই নানা জটিলতায় কাজ শেষ হওয়ার কোনও সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে না। হাইকোর্টের তোপের মুখে জট ছাড়িয়ে কাজের গতি বাড়ে কিনা, সেটাই দেখার।

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
গ্রামবাসীদের মশাল হাতে প্রতিরোধ, 'লেজ গুটিয়ে' পালিয়েছিল ডাকাতদল! এখন চলছে সেই নিয়ম
আরও দেখুন

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
জাতীয় সড়কে সম্প্রসারণে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকারের মতিগতিতে ক্ষুদ্ধ হাইকোর্ট