ছোটবেলা থেকেই বাবার হাত ধরেই সঙ্গীতের প্রতি আগ্রহ তৈরি হয় তার। নিয়মিত রেওয়াজ, অনুশীলন আর বাবার দিক নির্দেশনায় খুব অল্প সময়েই স্যাক্সোফোনে দক্ষ হয়ে ওঠে দিয়া। হাবড়া থেকে শুরু করে কলকাতার বিভিন্ন মঞ্চে তার সুর এখন পরিচিত। সঙ্গীত জগতের সাফল্যের পাশাপাশি ক্রীড়াক্ষেত্রেও সমান দক্ষ এই কিশোরী।
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন”
advertisement
দিয়া কর তাইকোন্ডো-তে ব্ল্যাক বেল্টধারি। বক্সিংয়েও তার দাপট নজর কাড়ছে সকলের। পড়াশোনা, সঙ্গীতচর্চা ও খেলাধুলা- এই তিন ক্ষেত্রকে একসঙ্গে সামলেই দিয়া নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখে চলেছে। পরিবারের সদস্য এবং স্থানীয়দের মতে, দিয়া এখন এলাকার বহু কিশোর-কিশোরীর কাছে অনুপ্রেরণা। তার সুরের মাধুর্যের সঙ্গে আছে আত্মবিশ্বাস ও অধ্যবসায়ের ঝংকার।
অল্প বয়সেই দুই জগতে সমান দক্ষতা প্রমাণ করায় তাকে ঘিরে আগামী দিনে আরও বড় সাফল্যের আশা করছেন সকলে। হাবড়ার এই কিশোরী আজ শুধু একজন স্যাক্সোফোন শিল্পী নয়, নতুন প্রজন্মের এক উজ্জ্বল মুখ- যে দেখিয়ে দিচ্ছে প্রতিভা এবং পরিশ্রম থাকলে বয়স কোনও বাধা নয়।
রুদ্র নারায়ণ রায়





