বর্ধমানের সুভাষ পল্লী এলাকায় করোনা আক্রান্ত মহিলার সংস্পর্শে আসা পরিবারের চার জনকে ইতিমধ্যেই কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ওই মহিলাকে কলকাতা থেকে নিয়ে আসার কাজে যুক্ত গাড়ির চালকসহ আরও পাঁচ জনকেও রাখা হয়েছে কোয়ারেন্টাইন সেন্টারে। তাদের নমুনার পরীক্ষা এখনও হয়নি। নতুন করে কেউ করোনা আক্রান্ত হলে জেলার অরেঞ্জ জোনে থেকে যাওয়ার সময়সীমা আরও বাড়বে। স্হানীয় ভাবে নতুন করে আবার কেউ করোনা আক্রান্ত হলে রেড জোনের চলে যেতে পারে বর্ধমান শহর। সেক্ষেত্রে এই এলাকায় লক ডাউন আরও কড়াকড়ি। তখন কন্টেইনমেন্ট জোনের এলাকাও অনেক বেড়ে যেতে পারে। পূর্বে বর্ধমান শহর ছাড়িয়ে শক্তিগড়ের আগে আমরা গ্রাম পর্যন্ত এলাকা চলে আসবে কন্টেইনমেন্ট জোনের আওতায়। পশ্চিমে তা যাবে নবাবহাট পেরিয়ে সিমডাল পর্যন্ত। উত্তরে তা দেওয়ানদিঘি ছাড়িয়ে যাবে। দক্ষিণে তার সীমানা হবে দামোদর নদ পর্যন্ত।
advertisement
তাই করোনার সংক্রমণ ঠেকাতে এখনও বাসিন্দাদের সচেতন করার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে জেলা প্রশাসন। বাসিন্দাদের বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে পা রাখতে নিষেধ করা হচ্ছে। শহরের কন্টেইনমেন্ট জোনের বাইরে জনবহুল এলাকায় ভিড় কম করতে সচেষ্ট পুলিশ ও প্রশাসন।
Saradindu Ghosh