TRENDING:

বিদ্যুতের লাইন কেটে দিলে নাতি গরমে থাকবে কী করে...? প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে ঠাকুমা

Last Updated:

Grandmother: তিন মাসে ৬২ হাজার ২৯১  টাকার বিদ্যুৎ বিল পাঠিয়েছে বিদ্যুৎ দফতর। অ্যাসবেসটসের ঘরে এমন আকাশ ছোঁয়া বিল আসে কি করে? প্রশ্ন তুলেছেন বৃদ্ধা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: তিন মাসে ৬২ হাজার ২৯১  টাকার বিদ্যুৎ বিল পাঠিয়েছে বিদ্যুৎ দফতর। অ্যাসবেসটসের ঘরে এমন আকাশ ছোঁয়া বিল আসে কি করে? প্রশ্ন তুলেছেন বৃদ্ধা। ঘটনা ঘিরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে বর্ধমানে। অভিযোগ, ২ জুনের মধ্যে অর্ধেক টাকা না দিলে বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হবে বলে নোটিশ দিয়েছে বিদ্যুৎ দফতর।
নাতি গরমে থাকবে কী করে?
নাতি গরমে থাকবে কী করে?
advertisement

গীতা আদক। বর্ধমান শহরের বড়নীলপুরের শান্তি পাড়ার বাসিন্দা। অ্যাসবেসটসের ঘরে স্বামী, পুত্র, পুত্রবধূ ও দেড় বছরের নাতিকে নিয়ে থাকেন। তাঁর বক্তব্য, এত ইউনিট বিদ্যুৎ ব্যবহার করিনি। দেড় বছরের নাতিকে নিয়ে অ্যাসবেসটসের চালের ঘরে থাকি। বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দিলে গরমে নাতিকে নিয়ে থাকব কি করে? বিদ্যুৎ সংযোগ যাতে না কাটা হয় আবেদন জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন গীতা আদক।

advertisement

আরও পড়ুন: ট্রেনের লোয়ার berth-এ মুখোমুখি বসেছিলেন বৃদ্ধ-বৃদ্ধা…! ১৪ সেকেন্ডে যা ঘটল, ঝড়ের গতিতে ছড়িয়ে পড়ল নিমেষে!

গীতাদেবীর অভিযোগ, এতদিন বিদ্যুৎ দফতর যা বিল পাঠিয়েছে তা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই পেমেন্ট করেছি। এমনকি গত জানুয়ারি মাসেও বিদ্যুৎ দফতরের পাঠানো বিল অনুযায়ী টাকা জমা করেছি। তাহলে আবার বকেয়া কিসের?

advertisement

বিদ্যুৎ দফতর গীতা আদকের নামে ১৩ মে ২০২৫ সালে ৬৪৫৬ ইউনিটের জন্য তিন মাসের বিল বাবদ ৬২,২৯১ টাকার বিল দেয়। তার মধ্যে ১৬ মের  মধ্যে ২১১৭৩ টাকা,১৬ জুনের মধ্যে ২১১৭১ টাকা ও ১৫ জুলায়ের মধ্যে ২১১৭১ টাকা বিল বাবদ পাঠায়।

গীতা আদকের অভিযোগ, এত পরিমান বিদ্যুৎ তিনি তিন মাসে ব্যবহার করেননি। অথচ বিদ্যুৎ দফতর বলছে তাঁর মিটারে বকেয়া বিদ্যুতের ইউনিট জমে আছে।এখানেই তিনি প্রশ্ন তোলেন, বিদ্যুৎ দফতর যা বিল পাঠিয়েছে তা তিনি যথা সময়েই পেমেন্ট করেছেন,তাহলে মিটারে ইউনিট জমলো কী ভাবে?

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

বিদ্যুৎ দফতরের পূর্ব বর্ধমান রিজিওনাল ম্যানেজার গৌতম দত্ত জানিয়েছেন, নিয়ম মেনেই তাঁর বিদ্যুতের বিল পাঠানো হয়েছে। “মিটার অ্যাকুমোলপশন” থাকার জন্য বিল বেশি হয়েছে। বিগত এক বছর আগে যেখানে তাঁর তিনটি কোয়াটারে গড় ১১০০-১১৫০ ইউনিটের ওপর বিল হতো তা শেষ তিনটে কোয়াটারে ২০০-২১০ ইউনিটের মধ্যে চলে আসায় এসএনএলটি ইউনিট সরোজমিনে গিয়ে দেখে মিটারে অ্যাকুমোলেশন ইউনিট আছে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
বিদ্যুতের লাইন কেটে দিলে নাতি গরমে থাকবে কী করে...? প্রশ্ন তুলে হাইকোর্টে ঠাকুমা
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল