সোনায় খাদ তাড়াতে প্রয়োজন নাইট্রিক অ্যাসিডের। খাঁটি সোনার সৌন্দর্য বাড়াতে দরকার সালফিউরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিডেই যত বিপত্তি। অ্যাসিডের ধোঁয়া বাতাসে মিশে দূষণ ছড়াচ্ছে বলে অভিযোগ। এই নিয়ে নোটিসও দেয় দিল্লি পুরসভা। দুদিন আগে কয়েকটি সোনার দোকান বন্ধ করে দেয় দিল্লি পুরসভা। আক্ষরিক অর্থেই এখন পথে বসেছেন পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটাল ও দাসপুরের কয়েক হাজার স্বর্ণশিল্পী ।
advertisement
ঘাটাল ও দাসপুরের বিভিন্ন গ্রামের সত্তর শতাংশ বাসিন্দাই স্বর্ণশিল্পী। কাজ করেন ভিনরাজ্যে। কেউ দিল্লি, কেউ বেঙ্গালুরুতে। তাঁদের রোজগারেই চলে সংসার। দিল্লি সরকারের এক সিদ্ধান্তে বদলে গিয়েছে পরিস্থিতি।
নোটবন্দির সময়ে স্বর্ণশিল্পীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও তাঁর কাছে সাহায্যের আরজি জানাচ্ছেন এলাকার বিধায়ক। কাজ হারিয়েছে বাড়ির ছেলে। এবার কী হবে? বাড়ি ফিরবে? না কী দিল্লিতেই কোনও কাজ খুঁজে নিতে পারবে? নানা প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে স্বর্ণশিল্পীদের পরিবারগুলি। ভবিষ্যতের চিন্তায় দু-চোখের পাতা এক করতে পারছেন না পরিবারের সদস্যরা।
আরও পড়ুন-কাঁকসায় খুন বিজেপি কর্মী সন্দীপ ঘোষ, রাস্তায় দেহ রেখে বিক্ষোভ