সেই থেকে শুরু মন্দির প্রতিষ্ঠার কাজ। লোকমুখে প্রচলিত এই মন্দির থেকে দেবীমা বুড়িমার রূপ ধরে এলাকায় ঘোরাফেরা করেন। তাঁর কাছে যা চাওয়া যায়, তাই মেলে সকলের। দিকে দিকে বুড়িমার মাহাত্ম ছড়িয়ে পড়ে, এলাকার গন্ডি ছেড়ে আরও অনেক দূরে।
আরও পড়ুনঃ অপেক্ষায় থাকে কাঠবিড়ালি-কাক-শালিক-ছাতারেরা, জগন্নাথের সঙ্গে আত্মীক টান, মন ভাল করা কারণ
advertisement
বর্তমানে মন্দিরে শীতলা, নারয়ণী, বিশালাক্ষী, নয় বিবিমা-সহ একাধিক প্রতিমা পূজিত হন। এলাকায় এই বুড়িমার থান খুবই জাগ্রত বলে পরিচিত। প্রতিবছর এই মন্দির চত্বরে পুজো উপলক্ষ্যে মেলার আয়োজন করে গ্রামবাসীরা। সেই মেলায় দূর দূরান্ত থেকে মানুষজন আসেন। হাজার হাজার মানুষের সমাগমে সেই সময় মন্দির চত্বর পরিপূর্ণ হয়ে ওঠে। নিজেদের মনস্কামণা পূরণ করার আশায় কঠিন সাধনায় ব্রতী হন মানুষজন। মন্দির চত্বরে সৃষ্টি হয় এক অন্য পরিবেশ। মেলার এই কয়েকটা দিন ভক্তি ও বিশ্বাসে মিশে যায় সাধারণ মানুষের আবেগ।
নবাব মল্লিক