এরপর গ্রামবাসীরা আপ্রাণ চেষ্টা করে আগুন নেভাতে সক্ষম হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় কৃষ্ণগঞ্জ থানার পুলিশ। এছাড়াও ঘটনাস্থলে আসেন কৃষ্ণগঞ্জের বিডিও অফিসের কর্মকর্তারা। কিছুক্ষণের মধ্যেই পৌঁছায় কৃষ্ণনগর থেকে দমকলের একটি ইঞ্জিন। অবশ্য দমকলের ইঞ্জিন ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই গ্রামবাসীরা আগুন নিভিয়ে ফেলতে সক্ষম হয় ।
আরও পড়ুন: বড় বদল বাজারদরে! আলু, পেঁয়াজ, শাকসব্জির মূল্যবৃদ্ধিতে হাহাকার, তার মাঝেই বিরাট খবর
advertisement
দমকলের আধিকারিকরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং কীভাবে রান্না করার সময় নিজেদেরকে সতর্ক থাকতে হবে সেই জিনিসগুলো স্কুলের শিক্ষিকাদের ও রান্নার কর্মীদের বুঝিয়ে দেন। বলা যেতেই পারে গ্রামবাসীরা যেভাবে এই ঘটনা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। সেই জন্যই কোনওরকম অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। যদিও ঘটনার জেরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে ওই স্কুল এবং স্কুলের পার্শ্ববর্তী এলাকায়।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য যদি সঠিক সময় গ্রামবাসীরা আগুন নেভানোর কাজে হাত না লাগাত, তবে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা ছিল। যদিও এরপর ঘটনাস্থলে দমকলে আধিকারিকেরা এসে একাধিক সচেতনতা ও সাবধানতা অবলম্বন করার পরামর্শ দিয়ে যান যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে।
Mainak Debnath