আরও পড়ুন- থ্যাবড়া না লম্বা? আঙুলের নখই বলে দেবে আপনি ‘কেমন’ মানুষ! মিলিয়ে নিন ব্যক্তিত্বের ধরন
যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলে এসেছে ফুচকার রকমারি ভেদ। ফুচকা এমন একটি সুস্বাদু, মুচমুচে খাবার, যার নাম শুনলেই জিভে জল আসে। নানা প্রান্তে নানা নামে বেশ জনপ্রিয় এই পদটি। কোথাও গোলগাপ্পা, তো কোথাও পানিপুরি বা গুপচুপ নামে বিখ্যাত এই মুচমুচে টক-ঝাল-নোনতা স্ন্যাক্স। তবে এবার বাজার কাঁপাচ্ছে চকলেট ফুচকা। তেতুল জলের ফুচকার সঙ্গে সাড়া ফেলে দিয়েছে গন্ধরাজ ও চকলেট ফুচকা। এবং যা চকলেট প্রেমীদের মধ্যে ভালোই সাড়া ফেলেছে। তবে ৬০ টাকা প্রতি প্লেট হিসেবে বিক্রি করে মাসে প্রায় ৫০হাজার টাকা অর্থ উপার্জন করছে ফুচকা বিক্রেতা অনিমা হালদার।
advertisement
বহরমপুর নিবাসী অনিমা হালদার নিজে স্বর্নিভরতার পথ বেছে নিয়ে অভিনব চিন্তা ভাবনা নিয়ে সাধারণ ফুচকা থেকে গন্ধরাজ, চিকেন ও চকলেট ফুচকার ষ্টল খুলেছিলেন। বর্তমানে চকলেট সকলের পছন্দ। তাই চকলেট কে মুখরোচক করে ফুচকা আকারে তৈরি করে বিক্রি করা হচ্ছে। যা খাচ্ছেন ফুচকা প্রেমিরা। মুলত গন্ধরাজ পাতা দিয়েই তৈরি করা হয় এই গন্ধরাজ ফুচকা।
তবে ফুচকা, পানিপুর, গোলগাপ্পা- নাম শুনেই জিভে জল চলে এল তো? সেই সঙ্গে নাকে এল তেঁতুল জলের গন্ধ। কোথাও বা পুদিনা মেশানো একটু অন্যরকম স্বাদ জলের। আর তার সঙ্গে টক-ঝাল স্বাদের কথা মনে করেই মন ভাল হয়ে যায় সকলের। ফুচকা খেতে ভালবাসেন না এমন লোক নেহাতই হাতেগোনা। হালফিলে অনেক ধরনের ফুচকাই পাওয়া যায়। চাটনি ফুচকা, দই ফুচকা, মিষ্টি জল দিয়ে ফুচকা, ঘুগনি দিয়ে ফুচকা। তবে ফুচকা প্রেমীদের কাছে কিন্তু বাজার কাঁপাচ্ছে এই চকলেট ফুচকা ।
কৌশিক অধিকারী