বাঁকুড়া জঙ্গলমহলে সেরা কে? কোন আদিবাসী সম্প্রদায়ের নৃত্যশৈলী সবচেয়ে সুন্দর? বছরে একবার এইসব প্রশ্নের উত্তর খোঁজা হয়। প্রতিটি ল্যাম্প থেকে যারা বিজয়ী হয়েছেন, সেই বিজয়ী দলগুলি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেন। সারা দুপুর ধরে চলে নাচের মহড়া, হয় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই।

আরও পড়ুনঃ ক্যারাটে চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলার মুখ উজ্জ্বল করল বাঁকুড়ার ছেলে, রাজ্যস্তরে রুপো জিতে এবার পালা জাতীয় মঞ্চ কাঁপানোর

advertisement

বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা নাগাদ প্রদীপ প্রজ্বলনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন রাজ্যের মন্ত্রী তথা রানিবাঁধ বিধানসভার বিধায়ক জ্যোৎস্না মান্ডি। উপস্থিত ছিলেন রাইপুর বিধানসভার বিধায়ক মৃত্যুঞ্জয় মুর্মু, খাতড়া মহকুমা শাসক শুভম মোর্য সহ জেলা ও স্থানীয় প্রশাসনের একাধিক আধিকারিক এবং জনপ্রতিনিধিগণ।

View More

আদিবাসী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য ধরে রাখার লক্ষ্যে এই প্রতিযোগিতায় পরম্পরাগত নৃত্য, পরম্পরাগত গোষ্ঠীবদ্ধ সংগীত এবং পরম্পরাগত বাদ্যযন্ত্র বাদন- এই তিনটি বিভাগে বিভিন্ন দলের শিল্পীরা অংশ নেন। তাঁদের নাচ, গান ও বাদ্যযন্ত্রের তালে তালে উৎসবের আবহে মুখরিত হয়ে ওঠে দাঁড়কেডি ফুটবল ময়দান।

advertisement

আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন

জেলার বিভিন্ন প্রান্ত এবং দূরদূরান্ত থেকে নাচের দল উপস্থিত হয়েছিল। সহরায়, ডান্টা, লাগড়ে, ডাহার, লুহুরী সহ বিভিন্ন আদিবাসী নৃত্যের দল এই প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠানে অংশ নেয়। প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানাধিকারী দলগুলিকে পুরস্কৃত করা হয়। ধামসা-মাদলের তালে চলে আদিবাসী নাচ-গান।

advertisement