স্থানীয়রা জানিয়েছেন, আগুন লেগে যাওয়ার পরে সরমিনা চিৎকার করতে শুরু করেন বাঁচানোর জন্য। এরপর সরমিনার পরিবার প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে ছুটে আসে। অ্যাম্বুল্যান্সে করে তাঁকে প্রথমে সামালি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে থেকে তাঁকে স্থানান্তরিত করে দেওয়া হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। পরে পার্কসার্কাসের চিত্তরঞ্জন হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। কিন্তু সেখানেও ভর্তি নেওয়া হয়নি। ফলে শেষে মহেশতলার বেসরকারি নার্সিংহোমে নিয়ে আসা যাওয়া হলে তারপর চিকিৎসা শুরু হয়। তারপর থেকে সেখানেই চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: 'টুম্পা সোনা'র পর 'কমলা', CPIM-এর নয়া প্যারোডিতে বুঁদ নতুন প্রজন্ম, তুমুল ভাইরাল...
ঘটনার ১১ দিনের মধ্যে মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে মহেশতলার বেসরকারি নার্সিংহোমে মৃত্যু হয় সরমিনা বিবির। মহেশতলা থানার পুলিশ বিদ্যাসাগর হাসপাতালে পাঠায় মৃতদেহ। অভিযুক্ত স্বামীর বিরুদ্ধে বিষ্ণুপুর থানায় অভিযোগ জানিয়েছে অই বধূর পরিবার। স্বামী ও তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক।