TRENDING:

ফেলে দেওয়া ছিটকাপড় দিয়ে তৈরি হচ্ছে তুলো! ব্যতিক্রমী এই কাজে প্রচুর কর্মসংস্থান, জানলে অবাক হবেন!

Last Updated:

নদিয়ার ফুলিয়া বয়রার যুবক কৃষাণ বিশ্বাস। তাঁর বাবার ব্যতিক্রমী ব্যবসার হাল ধরে সৃষ্টি করেছেন নতুন কর্মসংস্থান!  

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
নদিয়া: দর্জির দোকান কিংবা ছোটখাটো বস্ত্র নির্মাণ কারখানার পরিত্যক্ত ছাট কাপড় দিয়ে তৈরি হচ্ছে তুলো এবং কাগজ, নদিয়ার শান্তিপুরে ব্যতিক্রমী কর্মসংস্থান।দর্জির দোকান কিংবা হোশিয়ারি শিল্পের ছোটখাটো কারখানার বাতিল কাপড়ের টুকরো থেকে তৈরি হচ্ছে কাগজ এবং তুলো! নদিয়ারফুলিয়া বয়রার যুবক কৃষাণ বিশ্বাস। তার বাবার ব্যতিক্রমী ব্যবসার হাল ধরে সৃষ্টি করেছেন নতুন কর্মসংস্থান।
advertisement

ট্রেনে উঠতেন, ঘুমিয়ে পড়তেন, যখন নামতেন তখন ‘ধনী’ এই যাত্রী! GRP ধরতেই ফাঁস বিশেষ কৌশল!

সেখানে পুরুষ এবং মহিলা মিলে কাজ করছেন প্রায় ৪০ জন। যদিও তুলো কিংবা কাগজ তা তৈরি হয় কলকাতার উন্নত প্রযুক্তির দামি মেশিনে। এখানে শুধুমাত্র বিভিন্ন রংবেরঙের কাপড়কে অ্যাসিড, ব্লিচিং, গরম জল দিয়ে বিশেষ এক পদ্ধতিতে সাদা করা হয় তারপরে সেগুলোকে কড়া রোদে শুকিয়ে পাঠানো হয় কলকাতায়। মজুরি পাওয়া যায় ওজন দরে কুইন্টাল কিংবা টন এর হিসাবে।

advertisement

টুয়েলভ পাশ মেয়েকে ৪০০০ টাকা দিয়েছিলেন মা, তা দিয়ে এমন কাজ করল সে…এখন রোজগার মাসে ১ লাখ টাকা!

এ ব্যাপারে ওই ব্যবসায়ী কৃষাণ জানাচ্ছেন কলকাতার কোনও এক মহাজনের অর্ডার সাপ্লাই করেন তিনি, হোশিয়ারি কাপড়ের টুকরো কখনও সংগ্রহ করতে হয় তাকে কখনও বা মহাজন পাঠিয়ে দেন কলকাতা থেকে। রঙিন কাপড়ের টুকরো সাদা করার পর কড়া রোদে শুকানোর এই কাজ গরম এবং শীতকালে ব্যাঘাত না ঘটলেও বর্ষার সময় অর্ধেক দিন কাজ বন্ধ থাকে। তাই বর্ষা আসার আগে তাদের ব্যস্ততা থাকে চূড়ান্ত।

advertisement

সকাল দশটায় মহিলারা কাজে আসেন ফেরেন বিকাল চারটে চড়া রোদে মেলে দেওয়া এবং শুকনো করে ঘরে তোলা এবং বস্তাবন্দী করা তাদের কাজ। অন্যদিকে পুরুষ শ্রমিকরা আসেন সকাল সাতটায় বাড়ি ফেরেন দুপুর একটায় আর এরই মধ্যে নিজেদের উপার্জনে চলছে সংসার। তবে ব্যবসায়ী জানান অনেকেই এই কাজ শুরু করলেও খুব বেশি সাফল্য লাভ করতে পারেনি, তাই ফুলিয়ার বুকে এধরনের কারখানা দু একটি আছে মাত্র। তবে বাবার আমল থেকে এই ব্যবসা হওয়ার কারণে কলকাতার যোগাযোগ রয়েছে তাদের তাই ব্যবসা চলছে ভালই আগামীতে আরও বড় করার ইচ্ছা। অন্যদিকে শ্রমিকরা জানাচ্ছেন এই কারখানা রয়েছে বলেই দুবেলা দুটো অন্য জুটছে। অনেকেই ছিলেন তন্তুজীবী কিন্তু কাপড়ের ব্যবসা খারাপ যাওয়ার কারণে বিলুপ্তর পথে হস্তচালিত তাত তাই এখন দুবেলা দুমুঠো অন্ন জোগাচ্ছে এই কাজ।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

Mainak Debnath

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
ফেলে দেওয়া ছিটকাপড় দিয়ে তৈরি হচ্ছে তুলো! ব্যতিক্রমী এই কাজে প্রচুর কর্মসংস্থান, জানলে অবাক হবেন!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল