আরও পড়ুন: শুক্র ও শনিবার রাজ্যজুড়ে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা, ফের নামতে পারে পারদ
নামটা ড্রাগন হলেও স্বাদে, গুণে এই ফলের জুড়িমেলা ভার। বাইরে গোলাপি। ভিতরের লাল-কালো বীজ আর সাদা শাঁস । বিশেষজ্ঞরা দাবি করেন, বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও ড্রাগন ফ্রুট কার্যকরী। তাই ড্রাগন ফ্রুট চাষে কৃষকদের উৎসাহ দিয়েছে রাজ্য সরকার। বিকল্প চাষে কৃষকদের উৎসাহ বাড়িয়ে দেখানো হচ্ছে লাভের রাস্তা। নদিয়ার হরিণঘাটা ব্লক প্রশাসন কৃষকদের ড্রাগন ফ্রুট চাষে সবরকম সাহায্য করছে। এই চাষে খরচ কম হলেও ফলের দাম দেশি। তাই কৃষকরা লাভ করবেন অনেক। এই চাষ নিয়ে আলোচনা ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছে ব্লক প্রশাসন।
advertisement
ড্রাগন ফ্রুট চাষ
------------------------
- ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে আর্থিক সহায়তা করা হচ্ছে
- আত্মা প্রকল্পে চারাগাছ দেওয়া হচ্ছে
- বিঘা প্রতি ৮৫৬টি চারাগাছ দেওয়া হয়েছে
- চারা লাগানোর পর ড্রাগন ফ্রুট ফলতে সময় লাগবে ১৫-১৬ মাস
- সার ও প্রয়োজনীয় ওষুধ দেওয়া হয়েছে
- ৩ বছরের জন্য ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা খরচ ধরা হয়েছে
- বিঘা প্রতি প্রায় ২.৫ লক্ষ টাকা লাভ
ইতিমধ্যেই ২৪জন কৃষক ড্রাগন ফ্রুট চাষ শুরু করেেছন। আরও প্রচুর কৃষক ড্রাগন ফ্রুট চাষে নাম নথিভুক্তও করেছেন।
আরও পড়ুন: বিলকান্দায় ভস্মীভূত চেয়ার কারখানা, এখনও খোঁজ নেই ৫ শ্রমিকের
বিধানচন্দ্র কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের দিয়ে কৃষকদের এই চাষের বিষয়বস্তু বোঝানো হয়। সরকারিভাবে, এই চাষ করার জন্য আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সব ধরনের সহায়তা করছে প্রশাসন। ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে চাষের কাজে কর্মীও নেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ ড্রাগন ফ্রুট চাষে যেমন লাভ হবে কৃষকদের। তেমনিই কর্মসংস্থানও হবে।