স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, গোপীবল্লভপুরের সুবর্ণরেখা নদীর প্রায় প্রতিটি বালি খাদানে তাঁর প্রভাব রয়েছে। কয়েক বছর আগেও কুঁড়েঘরে বসবাস করা জাহিরুলের এখন রয়েছে প্রাসাদসম অট্টালিকা। জানা গিয়েছে, গোপীবল্লভপুর থানার কাছে তাঁর সাইকেল মেরামতির দোকানও ছিল একসময়। প্রায় সাত বছর আগে থেকে তিনি বালি ব্যবসায় জড়ান। রাত হলেই সক্রিয় হয়ে উঠতেন তিনি, আর দিন কাটত বিশ্রামে, এমনটাই অভিযোগ স্থানীয়দের। সোমবারের ইডি অভিযানের পর ফের চর্চায় এসেছে তাঁর উত্থানের কাহিনি।
advertisement
আরও পড়ুন: বাড়িতে বা বাড়ির আশপাশে থাকলে এখনই সরিয়ে ফেলুন! এই ৫ জিনিসই ‘ডেকে আনে’ সাপকে, ঘরে ঢুকে আসবে বিষধর
সূত্রের খবর, কলকাতার এক সংস্থার সঙ্গে নিয়মিত মোটা অঙ্কের লেনদেনের সূত্রেই ইডির নজরে আসেন তিনি। তল্লাশিতে বিপুল নগদ টাকা উদ্ধার হয়েছে বলেও গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, যদিও তদন্তকারীরা এ বিষয়ে এখনও নিশ্চিতভাবে কিছু জানাননি। বর্তমানে জাহিরুলের বাড়িতে চলছে তল্লাশি। তাঁর দ্রুত উত্থান এবং বিপুল সম্পত্তি ঘিরে কৌতূহল ও আলোচনায় মেতেছে গোটা এলাকা।