সংবাদ মাধ্যমের সামনে খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষ বলেন, তারা (ইডি অফিসাররা) খারাপ আচরণ করেনি। তবে পৌর নিয়োগ নিয়ে তাদের বোঝার ক্ষেত্রে অনেক গোলযোগ আছে। তিনি নিজেও একটা বই দিয়ে ইডি আধিকারিকদের সহযোগিতা করেছেন, তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে।
আরও পড়ুন: সিকিম-কালিম্পংয়ের রাস্তা ঠিক হতে কতদিন? ভয়াবহ আশঙ্কার কথা শোনালেন জেলাশাসক
advertisement
তার বাড়ি থেকে কোনও নথি পাওয়া যায়নি বলেই দাবি খাদ্যমন্ত্রীর। একইসঙ্গে খাদ্য মন্ত্রীর নামে স্লোগান উঠতে থাকে। একদিকে তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা বলতে থাকেন, খাদ্যমন্ত্রী জিন্দাবাদ, অন্যদিকে ইডি হায় হায়। রথীন বাবু আরও দাবি করেন, সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে তাঁর বাড়িতে ইডি আধিকারিকরা এসেছেন।
আরও পড়ুন: কমল যাতায়াতের সময়, আমূল বদলাল গুয়াহাটি-ডিব্রুগড়-শিলচরগামী ট্রেনের সময়সূচি, রইল নয়া তালিকা
অন্যদিকে, খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের বাড়ি ছাড়াও বরাহনগর, সল্টলেক-সহ মোট ১২ জায়গায় তল্লাশি চালানো হয় বলে সূত্রের খবর৷ সেই তালিকায় রয়েছে রথীন অনুগামীদের বাড়িও৷ নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে ধৃত অয়ন শীলের অফিসে তল্লাশি চালানোর সময়েই ইডির হাতে আসে পুর দুর্নীতি সংক্রান্ত নথিপত্র৷ তার পরে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশে এ নিয়ে তদন্ত শুরু করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট৷ সেই তদন্তের খাতিরেই তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি।