TRENDING:

East Bardhaman: মেমারিতে মুকেশের ঘরে হত বিশেষ প্রার্থনা, প্রতি সপ্তাহে অনুষ্ঠান বাড়ি ভাড়া করে সমাবেশ

Last Updated:

মেমারির দিঘির পাড় এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকা রাকেশ গুপ্তা, মুকেশ রজককে পাকিস্তানের চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করেছে

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পূর্ব বর্ধমান: মেমারিতে পাক চরবৃত্তি চালাচ্ছিল রাকেশ মুকেশ! নিউজ 18 বাংলার অন্তর্তদন্তে উঠে এল এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য। মেমারির দিঘির পাড় এলাকায় বাড়ি ভাড়া নিয়ে থাকা রাকেশ গুপ্তা, মুকেশ রজককে পাকিস্তানের চরবৃত্তির অভিযোগে গ্রেফতার করেছে বেঙ্গল এসটিএফ। ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে  জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছে তদন্তকারী অফিসার-রা। এই ঘটনায় রাজ্য জুড়ে ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ধর্মের আড়ালে পাক চরবৃত্তি চালাচ্ছিল রাকেশ মুকেশ! মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য
ধর্মের আড়ালে পাক চরবৃত্তি চালাচ্ছিল রাকেশ মুকেশ! মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য
advertisement

মেমারির ভাড়া নেওয়া ঘরে হত বিশেষ প্রার্থনা। এছাড়াও প্রতি সপ্তাহে অনুষ্ঠান বাড়ি ভাড়া করে হত সমাবেশ। দিনভর সেখানে নানা ধর্মীয় কর্মসূচি চলত। অনেক দূর-দূরান্ত থেকে বাসিন্দারা আসতেন সেখানে।

বিশেষ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধর্মান্তরিত হতে আসা বাসিন্দাদের কাছ থেকে নেওয়া হত আধার কার্ডের ফটোকপি। নেওয়া হত ছবি, আঙুলের ছাপ। সেইসব আধার কার্ড দিয়েই তোলা হত সিম। সেই সিমের নম্বর পাঠিয়ে দেওয়া হত পাক গুপ্তচর সংস্থার কাছে। হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাক্টিভেট করার জন্য পাঠানো হতো ওটিপি। তার বদলে মিলত লক্ষ লক্ষ টাকা। এক-একটা নম্বরের জন্য মিলত আঠারো থেকে কুড়ি হাজার টাকা। সেই সিম নিয়ে ভারতে হোয়াটসঅ্যাপ কল, ভিডিও কল করত পাক গুপ্তচররা।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
বিজয়াতেই ঘরে ঘরে 'টিকা'র প্রস্তুতি! গোর্খাদের এই উৎসব বাঙালির খুব চেনা
আরও দেখুন

জি টি রোড লাগোয়া তিনতলা বাড়ির দোতলায় সিঁড়ির পাশের ঘরেই থাকত রাকেশ মুকেশ। ২০২০  সালে সাত হাজার টাকায় এই ঘর ভাড়া নিয়েছিল রাকেশ গুপ্তা। মাকে নিয়ে থাকার কথা জানিয়েছিল সে। বাড়ির মালিকের কাছে জমা দিয়েছিল আধার কার্ডের ফটো কপি। এরপর তার সঙ্গে যোগ দেয় মুকেশ। এরপর ধীরে ধীরে আসতে থাকে আরও অনেকে। পাশের ঘরে থাকা বাসিন্দারা বলছেন, অনেক নতুন মুখকে আসতে দেখা যেত। ফিসফাস করে কথা হতো। ঘরের সামনে দিয়ে কেউ গেলে চুপ করে যেত। বোঝা যেত,ওরা কিছু গোপন করতে চাইছে। বাড়ির মালিক দিলীপ শিকদার থাকেন মেমারির  দেশবন্ধুপল্লী এলাকায়। তিনি বলেন, আমি কোনওদিনই যেতাম না। ওরা গিটার বাজিয়ে প্রার্থনা করত বলে শুনেছি। কিন্তু তলে তলে যে ওরা এইসব কাজ করত, তা বুঝতে পারিনি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
East Bardhaman: মেমারিতে মুকেশের ঘরে হত বিশেষ প্রার্থনা, প্রতি সপ্তাহে অনুষ্ঠান বাড়ি ভাড়া করে সমাবেশ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল