TRENDING:

East Bardhaman: মালসা ভোগ নিলেন ভক্তরা! বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অনুষ্ঠিত হল নবান্ন

Last Updated:

রবিবার বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলার মন্দিরে অনুষ্ঠিত হল নবান্ন উৎসব।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পূর্ব বর্ধমান: রবিবার বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলার মন্দিরে অনুষ্ঠিত হল নবান্ন উৎসব। এদিন দেবীকে নতুন চালের ভোগ নিবেদন করা হয়। ছিল গুড়, চাল, মিষ্টি ফল দিয়ে তৈরি নবান্নের প্রসাদ।বারোশো ভক্ত নবান্নের মালসা ভোগ গ্রহণ করেন।
মালসা ভোগ নিলেন ভক্তরা,বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অনুষ্ঠিত হল নবান্ন
মালসা ভোগ নিলেন ভক্তরা,বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অনুষ্ঠিত হল নবান্ন
advertisement

তাতে ছিল আলুভাজা, শাক ভাজা, বেগুন ভাজা, উচ্ছে ভাজা, আখ ভাজা, বাসন্তী পোলাও, ধবধবে সাদা চালের ভাত, মুগের ডাল, দু রকমের তরকারি, চাটনি, পায়েস। সবই নতুন ধান আর বাজারে ওঠা নতুন সবজি দিয়ে তৈরি। এদিন বসে অন্নভোগ গ্রহণের ব্যবস্থা ছিল না।

আরও পড়ুন: বাড়িতে ডেকে আনার পর যৌনকর্মীর সঙ্গে বচসা, খুন! কেরলে হাড়হিম করা কাণ্ড, গ্রেফতার অভিযুক্ত

advertisement

এই সময় রাজ্যের শস্য ভান্ডার পূর্ব বর্ধমান জেলায় গ্রামে গ্রামে নবান্ন উৎসব পালিত হয়। নতুন ওঠা ধান থেকে তৈরি চাল মা সর্বমঙ্গলাকে বিভিন্ন ফল ও সবজির সঙ্গে অর্পন করা হয়। পুজো করা সেই চাল বাড়িতে নিয়ে গিয়ে অনেকে নবান্নের আয়োজন করেন। দশকের পর দশক ধরে বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে নবান্ন উৎসব পালিত হয়ে আসছে।

advertisement

নবান্ন উপলক্ষে এদিন সকাল থেকেই বর্ধমান রাজ প্রতিষ্ঠিত সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অগণিত ভক্ত ভিড় করেন। শুধু বর্ধমানের বাসিন্দারাই নন, পূর্ব বর্ধমান জেলা,পাশের হুগলি, বাঁকুড়া, নদিয়া, মুর্শিদাবাদ জেলা সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে এসেছিলেন পুণ্যার্থীরা। স্নান সেড়ে নতুন বস্ত্র পরে পুজোর ডালি নিয়ে লাইনে অপেক্ষার পর একে একে পুজো দেন তাঁরা। নবান্ন উৎসব নির্বিঘ্নে পালন করতে বাড়তি নিরাপত্তার ব্যবস্হা করেছিল বর্ধমান থানার পুলিশ।

advertisement

আরও পড়ুন: পাকিস্তান থেকে চলে আসেন, কাজ করেছেন লতা, রফিদের সঙ্গে! তাঁর নাতিই এখন বলিউডের সুপারস্টার, চিনে নিন সঙ্গীতকারকে

মা সর্বমঙ্গলাকে প্রতিদিন ঘুম থেকে তোলার পর প্রাতরাশ করানো হয়। দুপুরে পরমান্ন, পলান্ন, পুষ্পান্ন, শাক ভাজা, সবজি-সহ মধ্যাহ্ন আহার করানো হয়। তবে দুপুরের এই অন্নভোগে মাছের টক চাই ই চাই। এরপর শয়নে যান মা। বিকেলে তাঁকে আবার মন্দিরে নিয়ে আসা হয়। সন্ধ্যায় নিবেদন করা হয় লুচি মিষ্টির শীতল ভোগ।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
মা তারা নন, তারাপীঠে অন্য এক পুজো, চারদিন ধুমধাম ভাবে চলে এই পুজো
আরও দেখুন

এরপরে আলাদা ঘরে শয়নে যান মা। প্রতিদিন মন্দিরে ভক্তদের অন্নভোগ গ্রহণের ব্যবস্হা রয়েছে। মন্দিরে বসে ভোগ গ্রহণ করা যায়। মালসায় ভোগ বাড়িতেও নিয়ে যাওয়া যায়। ভোগ গ্রহণের আগে মন্দিরে কুপন কাটতে হয়।

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
East Bardhaman: মালসা ভোগ নিলেন ভক্তরা! বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে অনুষ্ঠিত হল নবান্ন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল