আরও পড়ুন- ‘এ কষ্ট চোখে দেখা যায় না!’ আবার সেই পুরনো ফর্মে! বাঁকুড়ায় যা করলেন মমতা, চমকে উঠবেন জেনে
বৃষ্টির বিরাম নেই। আগের দিনও সীতারামপুর গ্রাম পরিদর্শন করে বেশি এগোনো যায়নি আবহাওয়ার ফেরেই। মঙ্গলবার মমতা বললেন, “বন্যা পরিস্থিতিতে প্রায় ৯০% কাজ ভাল হয়েছে। যেহেতু বীরভূমে অনেক জায়গায় বন্যা হয়েছিল তাতে জল নামলেও কাদা হয়েছে। বিভিন্ন বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী দুই তিনদিন ভারী বর্ষা আছে। সেদিকে নজর রাখতে হবে।”
advertisement
আরও পড়ুন- ধোনির মেয়ে পড়ে ঘরের কাছের এই দারুণ স্কুলে! কত ফি? জানলে আপনিও পাঠাবেন সন্তানকে!
এর পরেই মমতা বলেন, “বিধায়করা গ্রামীণ রাস্তায় খরচ করবে তাদের টাকা। আর সাংসদরা এক কোটি স্কুলে, চার কোটি গ্রামীণ রাস্তায় দেবে। ডিভিসির জল ছেড়ে ‘ম্যানমেড ফ্লাড’ করা হয়। ঝাড়খন্ডের জলে প্রতিবছর বন্যা করা হয়। ১৯৯৯ সালে শেষবার এত জল ছাড়া হয়েছিল। আমরা সব মনিটরিং করছি। এখন জল কেন্দ্রীয় জলসম্পদ মন্ত্রক ছাড়ে। খানাকুল, ঘাটাল, আমতা, উদয়নারায়ণপুর এখনও জলের তলায় আছে। মুখ্যসচিব ,মন্ত্রীরা পরিদর্শন করেছেন। একাধিক জায়গায় কমিউনিটি কিচেন আছে। ৬৫ হাজার বাড়ি মাইনরিটি বিভাগ থেকে করে দিচ্ছি। এগারো লক্ষ বাড়ির জন্য সমীক্ষা করা হচ্ছে। এখনও ৫০ লক্ষ মাটির বাড়ি বাংলায় আছে।”
মমতা জানান, বন্যা কবলিত সকলের সুস্থতা নিয়ে তিনি উদ্বিগ্ন। নিরন্তর মানুষের পাশে থাকার আশ্বাস দেন মুখ্যমন্ত্রী।
