দত্তপুকুরে বাজি বিস্ফোরণ কাণ্ডে মূল কারবারি হিেসবে দু জনের নাম উঠে এসেছে৷ তাদের মধ্যে অন্যতম কেরামত আলি এবং তার ছেলে রবিউলের বিস্ফোরণের জেরে গতকালই মৃত্যু হয়৷ গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে মৃত্যু হয় কেরামতের সহযোগী শামসুর আলির৷ দুই প্রধান অভিযুক্তের মৃত্যু হলেো কেরামতের ব্যবসায়িক অংশীদার সফিকুল ইসলাম নামে কেরামতের এক ব্যবসায়িক অংশীদারকে গ্রেফতার করে পুলিশ৷ নীলগঞ্জ এলাকা থেকেই তাকে গ্রেফতার করা হয়৷
advertisement
ভয়াবহ বিস্ফোরণের তীব্রতা কতটা ছিল, এ দিন সকালেও ঘটনাস্থলে গিয়ে তা স্পষ্ট হয়ে গিয়েছে৷ যেখানে বিস্ফোরণ ঘটে, তার পিছন দিকে প্রায় ৩০ মিটার দূরে এ দিন সকালে উদ্ধার হয় আরও একটি দেহ৷ ৫০ মিটার দূরে কলাবাগানে মিলেছে একজনের মুণ্ডু৷ প্রায় ৮০ মিটার দূরে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে মিলেছে কাটা হাত!
স্থানীয়দের দাবি, এলাকার বিধায়ক, গ্রাম পঞ্চায়েত, পুলিশ সবাই এই বেআইনি কারবারের কথা জানত৷ প্রশাসনিক মদতেই চলছিল এই ঝঁুকির কারবার৷ শনিবার রাতেও কেরামত নিজের বাজি কারখানায় লরি ভর্তি করে বারুদ সহ বাজি তৈরির কাঁচামাল নিয়ে এসেছিল বলেও অভিযোগ স্থানীয়দের৷