আরও পড়ুনঃ জাল পাসপোর্ট কাণ্ডে ইডির হানা নদিয়ার চাকদহে! আধার ও ভোটার কার্ড তৈরির নানা নথি বাজেয়াপ্ত
বাবা আনিসুর রহমান। ২০১৩ সালে কংগ্রেসের টিকিটে জিতে সিলামপুর- ১ গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য ছিলেন। একসময় বাড়ির নিচেই দোকানে হার্ডওয়ার ব্যবসা ছিল পরিবারের। বর্তমানে আম ও মাছের ব্যবসা করেন তিনি। পরিবারে দুই মেয়ে এক ছেলের মধ্যে মেজ সন্তান ওয়াসেফ। নিজের জমি বিক্রি করে একমাত্র ছেলেকে মোটা টাকা খরচ করে পড়ানোর ব্যবস্থা করেছিলেন বাবা আনিসুর। ছোটবেলা থেকেই আবাসিক মিশনে পড়াশোনা। গ্রামের বাড়িতে বিশেষ যাতায়াত ছিল না ওয়াসেফের। গ্রামে এলেও কারও সঙ্গে বিশেষ মেলামেশাও করত না। তবে, তাকে যেটুকু দেখেছেন তাতে মেধাবী, ভদ্র, ভাল ছেলে হিসেবেই জানতেন প্রতিবেশীরা।
advertisement
গতকাল থেকে টিভিতে গ্রামের ছেলের গ্রেফতারের খবর জেনেছেন এলাকার মানুষজন। ঘটনার সঠিক তদন্ত দাবি করছেন বাসিন্দারা। ওয়াসেফ যাতে কোনও অন্যায়ের শিকার না হয়। ঘটনার সঠিক তদন্ত হোক। তবে সত্যিই দোষী হলে শাস্তি পাক বলছেন বাসিন্দারা।
ঘটনায় মুখ খুলেছে কংগ্রেস নেতৃত্ব। তিনি বলেন, ‘ওয়াসেফের বাবা আনিসুর রহমান এলাকায় অত্যন্ত ভাল মানুষ বলে পরিচিত। কার ছেলে কি হবে তা বলা যায় না। তাছাড়া এটা রাজনৈতিক কোনও বিষয় নয়।’ কেউ দোষ করলে ফল ভুগতে হবে প্রতিক্রিয়া ব্লক কংগ্রেস সভাপতির।