এখানে দেবী দুর্গা পূজিত হন বাড়ির মেয়ে রুপে। বাড়ির পাশেই গঙ্গা থাকার পরেও নব পত্রিকা স্নান হয় ঠাকুরদালানেই। অষ্টমীর দিন সন্ধি পুজোর সময় গোটা পরিবেশ প্রদীপের আলো ও পুজোর আচারে একেবারে এক আলোকময় চিত্র তৈরি করে। নবমীর দিন হয় কুমারী পুজো, সঙ্গে রয়েছে ধুনা পড়ানোর রীতি। ঠাকুরের ভোগের রয়েছে বিশেষ বিশেষত্ব।
advertisement
সপ্তমীর দিন ঠাকুরকে দেওয়া হয় সাত পদ, অষ্টমীর দিন আট পদ ও নবমীর দিন নয় পদের ভোগ নিবেদন করা হয়। দশমীর দিন পান্তা ভাত, চালতা দিয়ে মোটর ডাল ও কচু শাক দিয়ে ভোগ দিয়ে ঠাকুরকে বিসর্জনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়।
আরও পড়ুনঃ ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপে রোহিত শর্মা গড়তে পারেন ৫ মহারেকর্ড, ভাঙতে পারে সচিনের নজির
একসময় এই বাড়ির পুজোয় ঠাকুরদালানে গান গেয়ে গিয়েছিলেন অ্যান্টনি কবিয়াল। আগে পুজোতে কবি গানের আসর বসতো রাত জুড়ে। তবে বর্তমানে কবি গানের আসর না বসলেও পূজোর চারটে দিন নাচ-গান হই হুল্লোড়ে মেতে থাকে গোটা পরিবার।
রাহী হালদার