১৫ বছর আগে ঘটনা। কেঁচো খুঁড়তে কেউটে বেরিয়েছিল বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে। ভুয়ো শংসাপত্র দিয়ে অধ্যাপনা করার অভিযোগ ওঠে এক গণিত বিভাগের অধ্যাপিকার বিরুদ্ধে। ওই অধ্যাপিকা পিএইচডির জন্য আবেদন করতেই ঘটনায় অন্য মোড়।
অধিকাংশ শংসাপত্রই ভুয়ো বলে জানায় যাদবপুর ও কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়৷ স্নাতক ও এমএসসি পাস করেননি বলেও প্রমাণিত হয়৷ একাধিকবার পরীক্ষায় অকৃতকার্য হন
advertisement
বিশ্বভারতীতে যোগ দেওয়ার সময় মুক্তি দেবকে শংসাপত্র দেন তৎকালীন উপাচার্য দিলীপ সিনহা। তাই মুক্তি দেব ছাড়াও দিলীপ সিনহা ও তৎকালীন রেজিস্ট্রারের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়। সাজা ঘোষণার কথা শুনে কার্যত ভেঙে পড়েন দিলীপবাবু। এজলাসে দাঁড়িয়ে চোখ মুছতে দেখা যায় মুক্তি দেবকেও।
প্রথিতযশা শিক্ষাবিদ ও অধ্যাপক দিলীপবাবুর বিরুদ্ধে এমন অভিযোগে চাঞ্চল্য পড়ে গিয়েছিল শিক্ষামহলে। ঘটনায় বিশ্বভারতীর প্রশাসনিক গাফিলতিও স্পষ্ট হয়েছে রায়ে।