পর্যটকদের নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার দিক মাথায় রেখে বিশেষ প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করেছিল জেলা খাদ্য ও সুরক্ষা দফতর। এই প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশ নেন মোট ৪০ জন মহিলা রাঁধুনী। জেলা খাদ্য ও সুরক্ষা আধিকারিক বিশ্বজিৎ মান্না নিজে উপস্থিত থেকে প্রশিক্ষণ দেন। প্রশিক্ষণ শেষে প্রত্যেক রাঁধুনীর হাতে তুলে দেওয়া হয় ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (FSSAI)-এর লাইসেন্স ও শংসাপত্র।
advertisement
আরও পড়ুন : সতীপীঠ ক্ষীরগ্রামে দুর্গাপুজো হয় ধুমধাম করে, তবু নেই একটিও মৃন্ময়ী প্রতিমা! আসল রহস্য জানলে চমকে যাবেন
এই বিষয়ে জেলা খাদ্য ও সুরক্ষা আধিকারিক জানিয়েছেন, ভোগ রান্নার সময় সমস্ত স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিধি কঠোরভাবে মেনে চলা হয়, সেই বিষয়টি নিশ্চিত করতে এই উদ্যোগ। কারণ এরসঙ্গে বহু ভক্ত ও পর্যটকের স্বাস্থ্য জড়িত রয়েছে। এই প্রশিক্ষণের পরে তাঁরা এখন সরকারি ভাবে স্বীকৃত রাঁধুনী হিসাবে কাজ করতে পারবেন।
আরও পড়ুন : গ্রাস করছে আগুন, চোখের সামনে ছাই হচ্ছে ঘর! দমকল কেন্দ্র নাগালের বাইরে, চিন্তা বাড়ছে
স্থানীয় প্রশাসনের দাবি, এই উদ্যোগ শুধু স্বাস্থ্য সুরক্ষা নয়, ভবিষ্যতে দিঘাকে আরও জনপ্রিয় পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সাহায্য করবে। কারণ ভোগ বা প্রসাদই এখানে পর্যটনের বড় আকর্ষণ। দিঘার জগন্নাথ ধামকে কেন্দ্র করে পর্যটনে নতুন দিগন্ত খুলতে চলেছে এই উদ্যোগ, এমনটাই মত স্থানীয় ব্যবসায়ী মহলেরও।