TRENDING:

Poila Baisakh: কাকভোর থেকে লম্বা লাইন, পয়লা বৈশাখে হলটা কী? দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন কাতারে কাতারে মানুষ

Last Updated:

Poila Baisakh: বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ভোর থেকেই মন্দিরে ভিড় করেছিলেন ভক্তরা। এরপর বেলা যত বেড়েছে ততই বেড়েছে পুণ্যার্থীদের ভিড়। সকলেই পুজোর ডালি হাতে নিয়ে লাইনে অপেক্ষা করেছেন।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: সারা বছরের মঙ্গল কামনায় বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী সর্বমঙ্গলা মন্দিরে পুজো দিলেন ভক্তরা। ভোর থেকেই মন্দিরে দর্শনার্থীদের ভিড় উপচে পড়ে। সকাল সকাল স্নান সেড়ে নতুন পোশাক পরে পুজোর ডালি হাতে নিয়ে দীর্ঘ লাইনে পুজোর অপেক্ষায় ছিলেন বাসিন্দারা। অনেকেই মন্দিরে এদিন হালখাতা, লক্ষ্মী গনেশের পুজো করান।
ভোর থেকে দীর্ঘ লাইন, নববর্ষে ভক্তদের ঢল বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে
ভোর থেকে দীর্ঘ লাইন, নববর্ষে ভক্তদের ঢল বর্ধমানের সর্বমঙ্গলা মন্দিরে
advertisement

বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলা। রাঢ় বঙ্গে অবস্থান, তাই তাঁর আর এক নাম রাঢ়েশ্বরী। বর্ধমানের মহারাজ এই অষ্টদশভূজা পাথরের মূর্তি প্রতিষ্ঠা করেন। সেই সময় থেকেই নিত্যপুজো হয় মন্দিরে। প্রতিদিন মাকে অন্নভোগ নিবেদন করা হয়। বর্ধমানের বাসিন্দারা যে কোনও শুভ কাজের আগে মা সর্বমঙ্গলার মন্দিরে পুজো দিয়ে আশীর্বাদ নেন। বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন ভোর থেকেই মন্দিরে ভিড় করেছিলেন ভক্তরা। এরপর বেলা যত বেড়েছে ততই বেড়েছে পুণ্যার্থীদের ভিড়। সকলেই পুজোর ডালি হাতে নিয়ে লাইনে অপেক্ষা করেছেন।

advertisement

আরও পড়ুন-পায়ের বুড়ো আঙুলের থেকে কি দ্বিতীয় আঙুলটি বেশি লম্বা? সৎ না অসৎ! মানুষ হিসেবে কেমন এরা? পা দেখেই জানুন চরিত্র

পুণ্যার্থীদের মধ্যে ছিলেন ব্যবসায়ীদের একটা বড় অংশ। তাঁরা চিরাচরিত রীতি মেনে এদিন সর্বমঙ্গলা মন্দিরে এসে হালখাতা পুজো করান। লাল খাতার ওপর সিঁদুর দিয়ে আঁকা হয় স্বস্তিক চিহ্ন। সিঁদুর গুলে লাগিয়ে দেওয়া হয় এক টাকার কয়েন। আনা হয় লক্ষ্মী গনেশের মূর্তি। পুজো করিয়ে সেই মূর্তি প্রতিষ্ঠা করা হয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে।এই রীতিই রাজ আমল থেকে চলে আসছে। এবছরও তার ব্যতিক্রম হয়নি। পুজো পর্ব নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছিল। বাঁশের ব্যারিকেড করা হয়। ছিল পর্যাপ্ত পুলিশি বন্দোবস্ত। ছিল ফাস্ট এডের ব্যবস্থা ।

advertisement

আরও পড়ুন-৩০ বছর পর নববর্ষে দুর্লভ রাজযোগ…! সূর্য-শনির বিরল সংযোগে ভয়ঙ্কর দুঃসময় ৫ রাশির, টাকা-পয়সার টানাটানি, কাঙাল করে ছাড়বে

১৭০২ সালে স্বপ্নাদেশ পেয়ে চুনুরিদের কাছে থাকা বাঁকা নদের পার থেকে উদ্ধার করে দেবী সর্বমঙ্গলাকে বর্ধমানের মহারাজ কীর্তিচাঁদ রাজবাড়ির মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করেন। তখন থেকেই বর্ধমানের অধিষ্ঠাত্রী দেবী মা সর্বমঙ্গলা। মন্দিরের প্রবেশ পথে তিনটি স্তরে পোড়া মাটির মূর্তি রয়েছে। মূল মন্দিরের সামনে রয়েছে নাট মন্দির। দক্ষিণ দিকের প্রবেশ পথ দিয়ে ঢুকলে দেখা যায় দু-ধারে দুটো শিব মন্দির।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Poila Baisakh: কাকভোর থেকে লম্বা লাইন, পয়লা বৈশাখে হলটা কী? দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন কাতারে কাতারে মানুষ
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল