আরও পড়ুনঃ বাড়ছে ব্রেস্ট ক্যানসার! ‘ফার্স্ট স্টেজ’-এ শরীরে ফুটে ওঠে এই ৫ লক্ষণ! প্রথম থেকেই সাবধান হন
ধৃত প্রসেনজিতের সঙ্গে ফেসবুকে-এ আলাপ অসীমবাবুর। মোবাইল ভিডিও চ্যাটের মাধ্যমে যৌনকর্মে লিপ্ত হত দুজনে। সেই সময়কার ছবি স্ক্রিনশট নিয়ে দিনের পর দিন ব্ল্যাকমেল করতো অসীমবাবু। যেদিন যেদিন অসীম বাবু এই ফ্ল্যাটে থাকতেন সেদিন সেদিন প্রসেনজিৎ কে ডেকে পাঠাতো অসীম বাবু। না আসতে চাইলেই চলতো হুমকি, ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়াতে ছেড়ে দেওয়ার হুমকি।
advertisement
বৃহস্পতিবারও প্রসেনজিৎকে ডেকে পাঠানো হয়। সেদিন দুবার শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত হয় অসীম বাবু, মাদ্যপান করেন অসীম বাবু ও প্রসেনজিৎ। বাইরে থেকে খাবার আনে প্রসেনজিৎ। সুযোগ বুঝেই ভারী কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে খুন করে প্রসেনজিৎ। এরপর মোবাইল ও সোনার আংটি নিয়ে চম্পট দেয়। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে প্রসেনজিতের গতিবিধি দেখেই প্রসেনজিতের হদিশ পায় পুলিশ। উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙ্গা থানা এলাকার বেরঘুম গ্রাম পঞ্চায়েতের কৃষ্ণনগর গ্রামের বাসিন্দা প্রসেনজিৎ। এর আগে মোবাইল চুরির ঘটনায় গ্রেফতার হয়েছিল প্রসেনজিৎ।