TRENDING:

East Bardhaman: সাংঘাতিক কাণ্ড! বর্ধমানে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দুই-তলা বাড়ি, চারটি পরিবারের জীবনে বড় বিপর্যয়

Last Updated:

টানা বৃষ্টি হচ্ছে ২৫ দিন ধরে। যার জেরে বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ভাতার ব্লক জুড়ে। সেতু ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে ভাতারের নারায়ণপুর গ্রামের মধ্যে। তার মধ্যেই ঘটলো বড়সড় দুর্ঘটনা ভাতার গ্রাম পঞ্চায়েতের বামশোড় গ্রামে।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
বর্ধমান: দিনের বেলা হওয়ায় তবু রক্ষা। আর একটু হলেই সব শেষ হয়ে যেত। কোনও রকমে রক্ষা পেলেন বাসিন্দারা। পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের বামশোড় গ্রামে হুড় মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দুইতলা বাড়ি। অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন এই বাড়ির ১২ জন সদস্য। আহত হন দুই জন মহিলা। বাড়ির সমস্ত মালপত্র মাটি চাপা পড়ে গেছে বলে জানালেন পরিবারের সদস্যদা।
হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়লো বাড়ি, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন বাসিন্দারা
হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়লো বাড়ি, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন বাসিন্দারা
advertisement

টানা বৃষ্টি হচ্ছে ২৫ দিন ধরে। যার জেরে বন্যার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে ভাতার ব্লক জুড়ে। সেতু ভেঙে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে ভাতারের নারায়ণপুর গ্রামের মধ্যে। তার মধ্যেই ঘটলো বড়সড় দুর্ঘটনা ভাতার গ্রাম পঞ্চায়েতের বামশোড় গ্রামে। এই দোতলা বাড়িতে থাকত চারটি পরিবার। পরিবারের প্রধান হলেন আজিজুল শা। দুর্ঘটনার সময় বাড়িতে ছিলেন বারো জন। দিনের বেলায় এই ঘটনা ঘটায় অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেছেন পরিবারের লোকজন। তবে দেওয়ালের মাটি পরে আহত হয়েছেন বাড়ির দুই মহিলা। তাঁদের নাম আজিজা খাতুন ও জীবন্নেশা শা। তড়িঘড়ি বাড়ির সব লোকজন বের হতে পারলেও বাড়িতে থাকার সমস্ত মালপত্র দেওয়াল চাপা পড়ে গিয়েছে। এই মুহূর্তে অসহায় হয়ে পড়েছে পরিবারগুলি।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
পুরীর রথ এবার রঘুনাথপুরে, থিমে মন কাড়ছে আপার বেনিয়াসোলের দুর্গাপুজো মণ্ডপ
আরও দেখুন

পরিবারের সদস্য আজিজুল শাহ জানান, ‘আমার তিন ছেলে ও এক মেয়েকে নিয়ে আমি এই বাড়িতে থাকি। বর্তমানে বাড়ির এমন অবস্থা হয়েছে যে, অন্যের বাড়িতে থাকতে হবে। সরকারের কোন বাড়ি আমি পাইনি।এই মুহূর্তে সরকার পাশে না থাকলে আমি বড় অসহায় হয়ে পড়ব।’ বাড়িতে প্রায় ছয় জন ছাত্রছাত্রী রয়েছে। তাদের পড়াশোনা বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাদের বই পত্র  দেয়াল চাপা পড়ে রয়েছে। অসহায় পরিবারের পাশে থাকার আরজি জানান প্রতিবেশীরা। তাঁরা বলছেন, ‘এক টানা বর্ষণ চলায় বিশাল বাড়িটির ভিত আলগা হয়ে গিয়েছিল।’ বৃষ্টি কমতেই হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ে। বাড়ি ভেঙে পড়ছে বুঝতে পেরে ছুটে বেরিয়ে আসেন পরিবারের সদস্যরা। তবে তাঁরা টাকা, মূল্যবান সামগ্রী বাইরে আনতে পারেননি।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
East Bardhaman: সাংঘাতিক কাণ্ড! বর্ধমানে হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল দুই-তলা বাড়ি, চারটি পরিবারের জীবনে বড় বিপর্যয়
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল