এই কাঠের সাঁকো পাকা করার জন্য ১ কোটি ৬৮ লক্ষ ৭২ হাজার টাকা খরচ করে সেতু নির্মাণের কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে। যোগাযোগের এই মাধ্যম সংস্কার হতেই মুখে হাসি ফুটেছে গ্রামবাসীদের। জানা গিয়েছে, অশোকনগর বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক তথা জেলা পরিষদের সভাধিপতি নারায়ণ গোস্বামী, জেলা প্রশাসন এবং সেচ দফতরের উদ্যোগে স্থানীয় পঞ্চায়েতের তত্ত্বাবধানে অল্প কিছুদিনের মধ্যেই রূপ পাবে বিদ্যাধরী খালের উপর গড়ে ওঠা কংক্রিটের পাকা সেতুটি।
advertisement
আরও পড়ুন: সোনাঝুরির হাটের ভবিষ্যৎ নিয়ে প্রশ্ন! জমি চিহ্নিত করছে বন দফতর
হিজলিয়া, মোমিনপুর সহ একাধিক গ্রামের মানুষের নিত্য দিনের ব্যবহারের জন্য লম্বায় প্রায় ১২০ ফুটের কাঠের সেতুটি দীর্ঘদিন ধরে পরিষেবা দিয়ে এলেও বেশ কয়েক বছর ধরে তা রক্ষণাবেক্ষণের অভাবে বেহাল হয়ে পড়ে। কাঠের পাঠাতন খসে চলাচলের অযোগ্য হয়ে ওঠে। পারাপারের ক্ষেত্রে বহু সময় দুর্ঘটনারও সম্মুখীন হন গ্রামবাসীরা। দীর্ঘদিন ধরে এই কাঠের সেতু পাকা করার দাবি উঠছিল স্থানীয়দের পক্ষ থেকে। সেই দাবি মেনেই অবশেষে সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। জানা গিয়েছে, আগামী ছয় মাসের মধ্যেই শেষ হয়ে যাবে এই সেতু তৈরির কাজ।
রুদ্রনারায়ণ রায়