TRENDING:

Child marriage: বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে অভিনব পন্থা গ্রহণ এই স্কুলের, কুর্নিশ গ্রামবাসীদের!

Last Updated:

Child marriage: বাল্য বিবাহ অভিশাপ। এই বার্তা তুলে ধরেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল ব্লকের অমৃতবেড়িয়া তিলোত্তমা সাবিত্রী গার্লস হাইস্কুলের দেওয়াল চিত্রে তুলে ধরা হয়েছে সচেতনতার বার্তা।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
পূর্ব মেদিনীপুর: লক্ষ্য বাল্যবিবাহ প্রতিরোধ। আর সেই লক্ষ্যেই স্কুলের দেওয়াল জুড়ে দেওয়া হলো সচেতনতার বার্তা। বাল্য বিবাহ অভিশাপ। এই বার্তা তুলে ধরেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল ব্লকের অমৃতবেড়িয়া তিলোত্তমা সাবিত্রী গার্লস হাইস্কুলের দেওয়াল চিত্রে তুলে ধরা হয়েছে সচেতনতার বার্তা।ছাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা বোধ বাড়াতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
advertisement

আরও পড়ুনঃ প্রকৃতির কোলে সময় কাটাতে চান? তাহলে চলে আসুন পুরুলিয়ার এই ‘অফবিট’ জায়গায়!

এক পরিসংখ্যান দেখা যায়, আমাদের দেশে বেশিরভাগ মেয়ের বিয়ে হয় ১২ থেকে ১৮ বয়সের মধ্যে। বিয়ের ১৩ মাসের মধ্যেই ৬৫ % মেয়ে সন্তান ধারণ করে। গ্রামের মেয়েদের বেশিরভাগই বিয়ের এক বছরের মধ্যে সন্তান জন্ম দেয়। আর এসব বাল্যবিবাহের অধিকাংশ কারণগুলো হচ্ছে — দরিদ্রতা, সচেতনতার অভাব, প্রচলিত প্রথা ও কুসংস্কার , সামাজিক অস্থিরতা, মেয়েশিশুর প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি, নিরাপত্তার অভাব, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, যৌতুক প্রথা এবং বাল্যবিবাহ রোধ সংক্রান্ত আইনের যথাযথ প্রয়োগ না হওয়া।

advertisement

বাল্যবিবাহের কারণে অপরিণত বয়সে সন্তান ধারণ, মাতৃ মৃত্যুর হার বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য হানি, পতিতাবৃত্তি, অপরিপক্ক সন্তান- প্রসবসহ নানাবিধ জটিলতার শিকার হচ্ছে।সেসবই মাথায় রেখে স্কুল থেকে সচেতনতা বাড়ানোর উদ্যোগ শুরু করা হয়েছে বলে শিক্ষিকারা জানিয়েছেন।

বাল্য বিবাহ অভিশাপ। এই বার্তা তুলে ধরেই পূর্ব মেদিনীপুর জেলার মহিষাদল ব্লকের অমৃতবেড়িয়া তিলোত্তমা সাবিত্রী গার্লস হাইস্কুলের দেওয়াল চিত্রে তুলে ধরা হয়েছে সচেতনতার বার্তা।ছাত্রীদের মধ্যে সচেতনতা বোধ বাড়াতেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

এক পরিসংখ্যান দেখা যায়, আমাদের দেশে বেশিরভাগ মেয়ের বিয়ে হয় ১২ থেকে ১৮ বয়সের মধ্যে। বিয়ের ১৩ মাসের মধ্যেই ৬৫ % মেয়ে সন্তান ধারণ করে। গ্রামের মেয়েদের বেশিরভাগই বিয়ের এক বছরের মধ্যে সন্তান জন্ম দেয়। আর এসব বাল্যবিবাহের অধিকাংশ কারণগুলো হচ্ছে – দরিদ্রতা, সচেতনতার অভাব, প্রচলিত প্রথা ও কুসংস্কার, সামাজিক অস্থিরতা, মেয়ে শিশুর প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি, নিরাপত্তার অভাব, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, যৌতুক প্রথা এবং বাল্যবিবাহ রোধ সংক্রান্ত আইনের যথাযথ প্রয়োগ না হওয়া।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Child marriage: বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে অভিনব পন্থা গ্রহণ এই স্কুলের, কুর্নিশ গ্রামবাসীদের!
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল