তার পরই বিপত্তি! বেকায়দায় পড়ে নামতেও পারছে না সেখান থেকে। মার্জার উদ্ধারে খবর দেওয়া হয় দমকলে। খবর পেয়ে দমকলকর্মীরা দৌড়ে আসেন। মই লাগিয়ে মিনির কাছাকাছি পৌঁছানোর চেষ্টা করেন। আবাসনের উপরের ফ্লোর থেকে বাঁশ দিয়ে ভয় দেখিয়েও মিনিকে সেখান থেকে নামানো যাচ্ছিল না। এদিকে নীচে দমকলকর্মীরা চাদর নিয়ে রেডি।
আরও পড়ুন : ব্রিটিশ কাউন্সিলের চাকরি ছেড়ে দিল্লির রাস্তায় চা-জলখাবারের দোকান ইংরেজিতে স্নাতকোত্তর বঙ্গতনয়ার
advertisement
ঘণ্টাখানেকের বেশি সময় ধরে এই চাপানউতোর চলে। সবাই তখন টেনশনে, কী হবে মিনির? দমকলকর্মীরা কি সফল হবেন মিনিকে উদ্ধার করতে? অবশেষে সবাইকে স্বস্তি দিয়ে মিনি নিজেই কার্নিশ থেকে কোনও ভাবে পাশের বাথরুমের জানালা গলে ভেতরে ঢুকে যায়। স্বস্তি পান দমকলকর্মীরা এবং এলাকাবাসী। ছোট্ট মিনি বুঝিয়ে দিল, তুমি যত বিপদে পড়ো, মাথা ঠান্ডা রাখলে নিজেই সেই বিপদ থেকে বেরিয়ে আসতে পারবে।
স্থানীয় বাসিন্দা অনন্যা সেনগুপ্ত জানান, মিনি মাঝে মাঝেই এই ধরনের কীর্তি করে৷ এর আগে একদিন ঢুকে পড়েছিল পড়শির শীতাতপ নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্রের খোপে৷ তার পর নিজেই বেরিয়ে আসে৷ সোমবারও তার অন্যথা হল না৷ কার্নিশ থেকে নিজেই নেমে এল সে৷