খোকন দাস বলেন, রাজ্য জুড়ে আমাদের তৃণমূলের নেতাদের এভাবে বিজেপি হয়রান করার চেষ্টা করছে। আমি থাকি বর্ধমান দক্ষিণে। আমার দক্ষিণে কোনও ঝামেলা নাই। কোনও সিবিআই কেসের কোনও ব্যাপার নাই। কোথায় ইলামবাজারে কি হয়েছে, বর্ধমান থেকে ইলামবাজার কতদূর অথচ আমাকে ডেকে পাঠানো হল। গণনার দিন আমি আমার গণনা কেন্দ্রে চারটে পর্যন্ত ছিলাম। অথচ সেদিনের ইলামবাজারের একটি ঘটনায় আমাকে ডেকে পাঠানো হল।
advertisement
আরও পড়ুন: মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় জেলার জয়জয়কার! চমক পূর্ব মেদিনীপুরের, কোচবিহারের
তিনি বলেন, ''আমাদের এখানে ব্যাপক উন্নয়ন শুরু হয়েছে। বিজেপি সে সব সহ্য করতে পারছে না। সামনে পঞ্চায়েত ভোট, লোকসভা ভোট আসছে। আমরা যাতে ভালোভাবে কাজটা না করতে পারি সেজন্যই এসব করা হচ্ছে। বিজেপি নেতারা চক্রান্ত করে অকারণে আমাদের এই ভাবে হেনস্তা করতে চাইছে। এতে আমরা দুর্বল হব না। আমরা এসব ভয় পাই না। ভোট পরবর্তী হিংসার সঙ্গেও আমাদের কোনও সম্পর্ক নেই। আপনারা সবাই জানেন যে ভোট হওয়ার পর কিছু ঝামেলা করেছে বিজেপির কর্মীরা। তৃণমূল কিন্তু কোথাও কোনও হিংসা করেনি। আমি ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পর বর্ধমান দক্ষিনে কোন গন্ডগোল হয় নি এবং এই দক্ষিণে কোনও বিজেপি কর্মী ঘরছাড়া নেই।''
আরও পড়ুন: মাধ্যমিকের মেধাতালিকায় প্রথম দশে ১১৪ জন! বাঁকুড়া, বর্ধমানে জয়জয়কার, আর কলকাতা?
জানা গিয়েছে, ইলামবাজারে অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষীর গাড়ি দুর্ঘটনার মধ্যে পড়ে। সেই ঘটনাও সিবিআই খতিয়ে দেখছে। সেজন্যই অনুব্রত মন্ডলের সঙ্গে সেই সময় যারা যারা ফোনে কথা বলেছিলেন তাদেরও ডেকে পাঠাচ্ছে সিবিআই।