তারা দীর্ঘদিন ধরে এই গুহার সন্ধান জানলেও এলাকার মানুষ ছাড়া বাইরে জগতে এই গুহার সন্ধান জানত না কেউ, এমনটাই দাবি এলাকাবাসীর। এই গুহা পাহাড়ের একেবারে মাঝ বরাবর অবস্থিত। পাহাড়ের পাথর কেটে তৈরি করা হয়েছে গুহাটি। গুহাটি প্রায় ২০০ ফুট লম্বায়। কোথাও পাঁচ কোথাও আবার ছয় সাড়ে ছয় ফুট চওড়া।
আরও পড়ুন: পুজোর ছুটির জের, অমিল শিক্ষক-অধ্যাপক, ফের পিছোচ্ছে উচ্চ প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়া!
advertisement
গুহাটিতে সাতটি কুঠুরি রয়েছে। স্থানীয়দের অনুমান এই কুঠুরিতেই এক সময় বসবাস করতেন আদিম যুগের মানুষজন। তারাই মূলত বন্যপ্রাণী থেকে আত্মরক্ষা এবং প্রকৃতির করাল গ্রাস থেকে বাঁচতেই পাথর কেটে তৈরি করেছিল এমন গুহা। তবে জঙ্গলমহলে পর্যটন মানচিত্রে এই গুহার সন্ধান জানত না কেউই।
আরও পড়ুন: মমতাকে অসম্মান করলে শেষ দেখে ছাড়বেন, শুভেন্দুকে হুঁশিয়ারি দিয়ে হঠাৎ সক্রিয় শোভন
খাতড়া এলাকাতেই বাঁকুড়ার পর্যটন মানচিত্রে মুকুটমণিপুরের বৃহৎ স্থান থাকলেও এই গুহার সন্ধান না জানায় সেদিকে পা মাড়াত না কোনও পর্যটকরাই। স্থানীয়দের দাবি সরকারের পক্ষ থেকে সংরক্ষণ করা হোক এই গুহাটিকে। তাহলেই গুরুত্ব বাড়বে এলাকার এবং গুহাটি কোন আমলের সে বিষয়েও গবেষণা করার প্রয়োজন রয়েছে।
----প্রিয়ব্রত গোস্বামী, বাঁকুড়া