স্থানীয় সুত্রে জানা গিয়েছে, সাত বছর আগে গ্রামের মধ্যে একটি ষাঁড় ছেড়ে দিয়ে যায় কে বা কারা। তারপর থেকে ওই গ্রামে বেড়ে ওঠা। একদিক ওদিক ঘুরলেও মাঝে মধ্যে কৃষি জমির ফসল থেকে সবজী খেয়ে নেয় সে। বুধবার সকাল জাহাঙ্গীর মল্লিকের ধানের জমিতে ঢোকে ষাঁড়টি। খেয়ে নেয় ধান গাছ। এ খবর পেয়ে ছুটে আসেন জাহাঙ্গীর ও তাঁর ছেলে। আবেদ আলি নামে এক বৃদ্ধ চাষি বলেন, ষাঁড়টি ধান গাছ খেয়েছে বলে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকে জাহাঙ্গীরের ছেলে। আর জাহাঙ্গীর বাড়ি থেকে কুড়ুল নিয়ে এসে ষাঁড়টি পায়ে কোপ মারে। বুধবার রাতভর ওই জমির পাশে পড়ে কাতরাতে থাকে জখম ষাঁড়টি। যা স্থানীয় মানুষজনের মধ্যে ক্ষোভ জন্মায়। জখম ষাঁড়টি চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে জাহাঙ্গীরকে দাবি তোলে তাঁরা। অবশেষে বৃহস্পতিবার জমি থেকে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসে জাহাঙ্গীর। যদিও ওই ব্যক্তি স্বীকার করেননি কুড়ুল দিয়ে মারার কথা।
advertisement