এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরিতে সম্মাননা জ্ঞাপনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সুভাষ সরকার। নিজের রবীন্দ্রচর্চা নিয়ে কথা বলছিলেন তিনি। তাঁর পাশেই বসেছিলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। ঠিক কী বলেন বিজেপি সাংসদ। তিনি বলছেন, "কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়ির সকলের চেহারা যদি দেখা যায়, দেখা যাবে সকলের গায়ের রং ধবধবে ফর্সা ছিল। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গায়ের রংও সত্যিকারের ফর্সা ছিল।"
advertisement
এর পরেই তিনি ফর্সা কত প্রকার হয়, তার ব্যাখ্যা দেন। তিনি বলছেন, "ফর্সা সাধারণত দুই প্রকারের হয়। এক জন দেখবেন টকটকে হলুদ। আর এক রকম হল ফর্সার মধ্যে লাল ভাব। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গায়ের দ্বিতীয় প্রকারের। তাঁর মা এবং বাড়ির অনেকেই রবীন্দ্রনাথ কালো বলে তাঁকে কোলে নিতেন না। সেই রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতবর্ষের হয়ে বিশ্ববিজয় করেছেন।"
এই মন্তব্য নিয়েই ইতিমধ্যেই আলোচনা ও বিতর্ক শুরু হয়েছে। এছাড়াও তিনি বলছেন, "তখনকার দিনে তো এখনকার মতো ইলেকট্রনিক্স জিনিস ছিল না। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বাড়িতে ঘড়িতে দম দেওয়ার জন্য এক জন ব্যক্তি নিযুক্ত থাকত। আমরা যদি তাঁর জীবনচর্চা দেখি, তিনি যখন যেখানে গিয়েছেন সঙ্গে বই নিয়ে গিয়েছেন। চলতে ফিরতে যা দেখছে সেখান থেকেই সাহিত্য এবং বিজ্ঞান এটাকে মিলিয়েই তাঁর কবিতা, সঙ্গীত।"