সময়টা তখন অষ্টাদশ শতক। চলছে ঘোর যুদ্ধবিগ্রহ। বর্গীদের ভয়ে দরজা জানালা বন্ধ করে রাখতেন স্থানীয়রা। এমনই কথিত আছে যে বর্গীদের হামলায় হামলাকারী আক্রমণের সামনে বিষ্ণুপুরের সেনাবাহিনী পিছু হটতে শুরু করে। তৎকালীন মল্লরাজ গোপাল সিংহ, তাঁর হার তখন শুধু সময়ের অপেক্ষা। ঈশ্বরের ওপর ভরসা রেখে তখন উপাসনা করছিলেন রাজা নিজেই। তারপরই দলমাদল কামান থেকে ধেয়ে আসতে থাকে একের পর এক গোলা।
advertisement
আরও পড়ুন : ১ মাসে ১০ লক্ষেরও বেশি…! অভিনব রেকর্ডের পালক ১৫০ বছরের আলিপুর চিড়িয়াখানার মুকুটে
সেই খবর ছড়িয়ে পড়তেই তেতে যায় বিষ্ণুপুরের সেনাবাহিনী, বাড়তি বুকের বল নিয়ে শুরু হয় অস্তিত্বের লড়াই। বাঁকুড়ার মন্দিরনগরী বিষ্ণুপুর ঘুরতে আসছেন? বাঁকুড়ার মন্দির নগরীতে রয়েছে একাধিক টেরাকোটার দুর্দান্ত সব প্রাচীন মন্দির। এই মন্দিরগুলি দেখলে আপনার চোখ কপালে উঠবে। এক একটা মন্দির যেন এক একটা “আর্কিটেকচারাল মার্ভেল”! কিন্তু ভুল করেও মিস করবে না এই কামান।