রামকিঙ্করের জন্মভিটে পড়ে রয়েছে নিভৃতে। আজও সেই বাড়িতে রয়েছে প্রাণের সঞ্চার। রামকিঙ্কর বেইজের সৃষ্টি করা যে শিল্পগুলি রয়েছে সেগুলি বাড়িতে গেলে দেখা যাবে চাক্ষুষ। বেশিরভাগই রয়েছে শান্তিনিকেতনে। বাড়িটা দেখলে মনে হবে না যে এত বড় মাপের একজন শিল্পীর পৈত্রিক বাড়ি এটি। আটপৌরে ভাঙাচোরা, তবে হেরিটেজ কমিশনের তরফ থেকে বসানো হয়েছে একটি ফলক।
advertisement
আরও পড়ুন: বিদঘুটে ঘোড়ার মত চেহারা, দাপিয়ে বেড়াচ্ছে বাঁকুড়া! এলাকার জুড়ে এখন শুধুই কৌতূহল
ইতিহাস গবেষক সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, “বাঁকুড়ার মানুষই রামকিঙ্করকে চিনতে পারল না। সেটাই সবচেয়ে দুঃখজনক। এত বড় মাপের একজন মানুষ। ১৯২৫ খ্রিস্টাব্দে নন্দলালের ছাত্র হয়ে রামকিঙ্কর ঢুকলেন শান্তিনিকেতনের কলাভবনে, সেখানে থাকলেন একটানা ৪৬ বছর। অবসর নেন ভাস্কর্য বিভাগের প্রধান হয়ে। রামকিঙ্করের ভাস্কর্যগুলি আকৃতিতে বেশ বড়।”
আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন
তিনি চোখের সামনে যা দেখেন তাই হয় মডেল। তার উল্লেখযোগ্য ভাস্কর্য হল সাঁওতাল রমণী, সাঁওতাল পরিবার, গান্ধীজি ইত্যাদি। তিনি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের মূর্তি বানিয়েছিলেন। তাকে ভারতীয় শিল্পে আধুনিকতার জনক ও অন্যতম শ্রেষ্ঠ শিল্পী মনে করা হয়।
নীলাঞ্জন ব্যানার্জী





