সূত্র মারফত জানা গিয়েছে, ওই প্রশিক্ষণ নিতে ভারতবর্ষের বিভিন্ন প্রান্তের সাড়ে তিনশো জন খুদে ডাক পেয়েছে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গ থেকে দশ জন ডাক পেয়েছে।বীরভূম জেলা থেকে একমাত্র আরসালান ডাক পেয়েছে।প্রসঙ্গত এর আগে ২০২২ সালে রামপুরহাট এর এই বেসরকারি স্কুল থেকে এক জন খুদে বেঙ্গালুরুতে প্রশিক্ষণের সুযোগ পেয়েছিল।তিন বছর পরে আবারও একই স্কুল থেকে এক জন ছাত্র প্রশিক্ষণের সুযোগ পাওয়ায় খুশি স্কুল কর্তৃপক্ষ।
advertisement
রামপুরহাটের সানঘাটা এলাকার বাসিন্দা আরসালানের বাবা ইমতিয়াজ আহমেদ ব্যবসা করেন।তিনি বলেন ছেলে ছোট থেকেই পড়াশোনায় ভাল।স্কুলের শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে এগিয়ে চলেছে।এর জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ।অন্যদিকে আরসালানও স্কুলের শিক্ষকদের অবদানের কথা স্বীকার করে।আরসালান জানায়, “মার্চ মাসে ‘ইয়াং সায়েন্টিস্ট প্রোগ্রাম’-এ অনলাইনে নাম নথিভুক্ত করেছিলাম।তারপর সার্টিফিকেট যাচাই, কুইজ এবং বিভিন্ন ধাপ পেরিয়ে ৭ এপ্রিল আমাকে নির্বাচিত হওয়ার খবর জানানো হয়।”
আরও পড়ুন : মহাকাশে পাড়ি দেওয়ার প্রথম ধাপ! ইসরো থেকে বিশেষ আমন্ত্রণ পূর্ব বর্ধমানের দুই স্কুলপড়ুয়াকে
বিজ্ঞানচর্চার স্বপ্ন নিয়ে এগিয়ে চলা আরসালানের এই সাফল্য শুধু তার নিজের জন্য নয়, গোটা বীরভূম জেলার জন্য গর্বের। এখন অপেক্ষা, শ্রী হরিকোটা থেকে ফিরে এসে সে আরও কী কী চমক দেখায়।আরসালান জানায় ১৮ মে তাকে পৌঁছতে হবে অন্ধ্রপ্রদেশের শ্রী হরিকোটা সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টারে।সেখানেই আগামী দুই সপ্তাহ ধরে চলবে ইসরোর তরফে আয়োজন করা বিশেষ প্রশিক্ষণ।