এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়, জেলার ২ সাংসদ, কলেজের অধ্যক্ষ প্রবাল সিনহা প্রমুখ।
এই অনুষ্ঠানের নোডাল অফিসার জয়ন্ত দাস বলেন, সায়েন্স কংগ্রেসে বীরভূম, হুগলি, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমান জেলার প্রায় ৭০টি কলেজ থেকে ২৪৫জন প্রতিযোগী, ৪০ জন বিজ্ঞানী, অধ্যাপক এবং গবেষক অংশ গ্রহণ করেছেন।
এছাড়াও জেলার প্রায় ৩০০ টি স্কুলের প্রতিযোগী এই অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছে। অনুষ্ঠানের সূচনার পর প্রতিযোগীদের বিজ্ঞান ভিত্তিক মডেল প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন মন্ত্রী-সহ অন্যান্যরা। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি দফতর এর সিনিয়র সায়েনটিস্ট অমিয়কুমার কালিদহ বলেন, ‘‘এখান থেকে বেস্ট তিনটি মডেল সিলেক্ট করা হবে। তাদের নগদ ১০ হাজার টাকা ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।’’
advertisement
তারা ২৮ ফেব্রুয়ারি কলকাতার সায়েন্সসিটিতে রাজ্যস্তরের প্রতিযোগিতায় অংশ নেবে। সেখানে সেরাদের ৫০ হাজার টাকা নগদ ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।
তাছাড়া এই প্রজেক্টগুলির মধ্যে নতুনত্ব কিছু যদি থাকে তাহলে পরবর্তীতে তাদের গ্র্যান্ড ও ফেলোসিফ অ্যাওয়ার্ডও দেওয়া হবে। মন্ত্রী বলেন, বিজ্ঞান যে কতটা অপরিহার্য সেটা প্রমাণ করতেই সকলে উপস্থিত হয়েছেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভার ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ‘‘২০১৬ সালের পরে প্রথম আমরা ডিভিশনাল সায়েন্স কংগ্রেস শুরু করেছিলাম। উজ্জ্বলদা এখন রিজিওনাল সায়েন্স কংগ্রেস শুরু করেছেন।’’
এটা আগে সায়েন্স সিটিতে হত। এখন রিজিওনাল হওয়ায় গ্রামের ছেলেমেয়েরা তাদের উদ্ভাবনী শক্তির পরিচয় দিতে পারছে। এর পাশাপাশি ছেলেমেয়েদের বিজ্ঞান বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করার চাহিদাও বাড়বে কয়েক গুণ।অন্তত এমনটাই মনে করছেন কলেজ কর্তৃপক্ষ থেকে শুরু করে বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গেরা।
সৌভিক রায়