এখনও শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে তাঁর৷ মাঝে মধ্যেই, সময় করে চলে আসেন সেখানে৷ লকডাউনের আগেই মার্চ মাসে এসেছিলেন সকলের সঙ্গে দেখা করতে৷
advertisement
স্বামী দুর্গাপ্রসাদ ছিলেন এক অর্থলগ্নি সংস্থার ফিল্ড অফিসার ছিলেন৷ তাঁর মৃত্যুর পর সেই কাজে যোগ দেন রেণুদেবী৷ তবে সেখানে কিছু সমস্যা দেখা দিতে তিনি ফিরে যান বিহারে৷ বিহারে গিয়ে রাজনীতির সঙ্গে যোগ দেন রেণুদেবী৷ সেখান থেকে ধীরে ধীরে তাঁর রাজনীতিতে উত্থান৷ ৪ বার বিজেপির হয়ে বিহারের বেতিয়া বিধানসভা থেকে জেতেন তিনি৷ ১৯৮৮-এ বিজেপির মহিলা মোর্চায় যোগ দান করেন রেণুদেবী৷ তবে রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় ১৯৮১-এ সামাজিক কাজকর্মের মাধ্যমে৷
সঙ্ঘ পরিবারের সঙ্গে যোগ ছিল তাঁর মায়ের৷ তাই ছোট থেকেই রাজনীতির সঙ্গে ছিল নিবিড় যোগ৷ বিহারি বণিক সমাজের নোইয়া জাতির সদস্য তিনি৷ জাতপাতের রাজনীতির ওপর নির্ভরশীল বিহারের রাজনৈতিক সমীকরণে খুবই গুরুত্বপূর্ণ পিছিয়ে পড়া জাতির প্রতিনিধি রেণুদেবী৷ ২০০৫ থেকে ২০০৯ পর্যন্ত বিহারের ক্রীড়া মন্ত্রীও ছিলেন তিনি৷
আপাতত রেণুদেবীর এই জয়ে খুশি তাঁর শ্বশুরবাড়ির লোক৷ তাঁকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছেন হওড়ার জগাছার বাসিন্দারা৷ এখন তাঁর শ্বশুরবাড়িতে রয়েছেন তাঁর দূর সম্পর্কের ভাসুর বাবান প্রসাদ সিং৷
(Input-Debashis Chakraborty)