পরিস্থিতি সামাল দিতে ঘটনাস্থলে আসে কাশীপুর থানার বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিক্ষোভকারীদের মধ্যে তিন মহিলা-সহ ছ’জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এরপর পালিয়ে যান বাকী বিক্ষোভকারীরা।
এলাকায় যাতে সুস্থভাবে পাওয়ার গ্রিডের কাজ সম্পন্ন হয় সে কারনে এদিন সকাল থেকেই বারুইপুরের মহকুমা শাসক শ্যামা পারভিন-সহ স্থানীয় প্রশাসনিক আধিকারিক ও রাজনৈতিক নেতারা উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে আলাপ আলোচনার সময় মহকুমা শাসকের সামনেই ভাঙড়ের দুই তৃণমূল নেতা নান্নু হোসেন ও আরাবুল ইসলাম নিজেদের মধ্যে বচসায় জড়িয়ে পরেন। পরে পুলিশি হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
advertisement
গ্রামবাসীদের দাবি এখানে পাওয়ার গ্রিড হলে এলাকার চাষের জমি ও জলা জমি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ফলে সমস্যা দেখা দেবে চাষবাসে। তবে এই এলাকার সমস্ত জমি যদি সরকার ন্যায্য মুল্য দিয়ে অধিগ্রহন করতে চায় তাহলে তারা স্বইচ্ছায় জমি দিয়ে দেবেন বলে জানিয়েছেন। ঘটনাকে কেন্দ্র করে এলাকায় যথেষ্ট উত্তেজনা রয়েছে। অন্যদিকে পুলিশের উপস্থিতিতেই চলছে পাওয়ার গ্রিডের কাজ।