TRENDING:

Bengal School Mid Day Meal: অগ্নিমূল্য সবজি থেকে রান্নার গ্যাস, মূল্যবৃদ্ধিতে মিড ডে মিল চালু রাখা আদৌ সম্ভব? জানুন

Last Updated:

Bengal School Mid Day Meal: ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলমুখী করতে ও শিশুদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকারের তৎপরতায় ২০০৩ সাল থেকে স্কুলে স্কুলে শুরু হয় মিড ডে মিল।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
#মুর্শিদাবাদ : দিনের পর দিন অগ্নিমূল্য বাজার। দাম লাফিয়ে বাড়ছে সবজি থেকে শুরু করে রান্নার গ্যাসের। পাল্লা দিয়ে বেড়েই চলেছে গৃহস্থালির জিনিসের। কার্যত নির্ধারিত টাকায় মিড ডে মিল চালু রাখা অসম্ভব হয়ে পড়ছে স্কুল কর্তৃপক্ষের পক্ষে।
মিড ডে মিল আদৌ সম্ভব?
প্রতীকী ছবি।
মিড ডে মিল আদৌ সম্ভব? প্রতীকী ছবি।
advertisement

বহরমপুরের মহাকালী পাঠশালা প্রাথমিক বিভাগে প্রায় ৫০০ ছাত্রী রয়েছে। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে দুর্মূল্যের বাজারে মিড ডে মিল নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষকে। সরকারের পক্ষ থেকে টাকা না বাড়ালে মিড ডে মিল চালানো অসম্ভব হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকারা।

আরও পড়ুন : বজ্রবিদ্যুৎ-সহ ঝড়বৃষ্টি হতে চলেছে রাজ্যের ২ জেলায়, ঘণ্টায় ৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়ায় হাড়হিম হওয়ার সম্ভাবনা!

advertisement

ছাত্র ছাত্রীদের স্কুলমুখী করতে ও শিশুদের পুষ্টির কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকারের তৎপরতায় ২০০৩ সাল থেকে স্কুলে স্কুলে শুরু হয় মিড ডে মিল। আর এই মিড ডে মিল চালু হওয়ায় উপকৃত হয় একাধিক দুঃস্থ পরিবার। মিড ডে মিলের জন্য সরকারের পক্ষ থেকে ছাত্র ছাত্রীদের মাথা পিছু ৪টাকা ৯৭পয়সা করে ধার্য করা হয়।

advertisement

বর্তমানে অগ্নিমূল্য বাজার। দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। সবজি থেকে শুরু করে রান্নার গ্যাস। কার্যত নির্ধারিত টাকায় মিড ডে মিল চালু রাখা অসম্ভব হয়ে পড়ছে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে। বহরমপুরের মহাকালী পাঠশালা প্রাথমিক বিভাগে প্রায় ৫০০ ছাত্রী রয়েছে। প্রতিদিন যত্ন সহকারে ছাত্রীদের মিডডে মিল খাওয়ান শিক্ষক শিক্ষিকারা।

advertisement

আরও পড়ুন : স্নান করতে হবে না! শুধু শরীরের এই ৩ অংশ প্রতিদিন পরিষ্কার করতে ভুলেও ভুলবেন না!

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
এ যেন 'মেঘভাঙা' বৃষ্টি! হাসিমারায় পরিস্থিতি খারাপ, 'লাল চোখ' দেখাচ্ছে তোর্ষা
আরও দেখুন

কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে দুর্মূল্যের বাজারে মিড ডে নিয়ে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষকে। যেখানে মিডডে মিলের জন্য পড়ুয়াদের মাথা পিছু ৪টাকা ৯৭পয়সা করে ধার্য করা হয় সেখানে বাজারে একটা ডিমের দামই ৫টাকা। কার্যত মিডডে মিল চালাতে হিমশিম অবস্থা স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকাদের। প্রতি মাসেই মিড ডে মিলের জন্য টাকা বাকি থেকে যাচ্ছে। যার ফলে সমস্যায় পড়তে হচ্ছে শিক্ষক শিক্ষিকাদের। সরকারের পক্ষ থেকে টাকা না বাড়ালে এই ব্যবস্থা চালানো অসম্ভব হয়ে পড়বে বলে আশঙ্কা করছেন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা সুজাতা দাস। এই প্রসঙ্গে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, "প্রত্যেক পড়ুয়াদের মিডডে মিল প্রদান করা রাজ্য সরকারের স্কুলের একই দায়িত্বের মধ্যে পড়ে। শিশুদের পুষ্টির জন্য রাজ্য সরকারকেই ব্যয় করতে হবে।

advertisement

বাংলা খবর/ খবর/দক্ষিণবঙ্গ/
Bengal School Mid Day Meal: অগ্নিমূল্য সবজি থেকে রান্নার গ্যাস, মূল্যবৃদ্ধিতে মিড ডে মিল চালু রাখা আদৌ সম্ভব? জানুন
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল