তবে বঙ্গ বিজেপির কেন্দ্রীয় প্রধান পর্যবেক্ষক সুনীল বানসালের মতে যাঁরা নির্বাচনে প্রার্থী হবেন তাঁদের সংগঠনিক পদে রাখা যাবে না। শমীক ভট্টাচার্যও এই বক্তব্যে সায় দিয়েছেন । আর এই টানাপোড়নের কারণেই আটকে রাজ্য কমিটি গঠন ও ঘোষণার কাজ।
আরও পড়ুন: ভারতের ‘৫০ টাকা’ নেপালে গেলে ‘কত’ হবে জানেন…? শুনলেই চমকে উঠবেন!
advertisement
তবে বঙ্গ বিজেপির শীর্ষ নেতারা বলছেন, অতি দ্রুত হবে কমিটি ঘোষণা। রাজ্য বিজেপির কোনও নেতা সামনে এসে এই বিষয়ে মুখ না খুললেও সূত্রের খবর, সুনীল বনশল যা চাইছেন, তাতেই এই জটিলতা তৈরি হয়েছে।
দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক তথা এ রাজ্যের বিজেপির পর্যবেক্ষক সুনীল বনশল চাইছেন, যাঁরা সংগঠনের পদে থাকবেন, তাঁরা কেউ ভোটে লড়বেন না। ইতিমধ্যে কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি-সহ বিভিন্ন পদ থেকে। রাজ্য পর্যায়েও সেই পথেই হাঁটতে চান বনশল। একই মত রাজ্য বিজেপির সভাপতি শমীক ভট্টাচার্যেরও। সেখানেই জট বেঁধেছে কমিটি গঠনে।
আরও পড়ুন: সাপের উপর কী ‘ঢাললে’ সাপ দ্রুত ‘পালিয়ে যায় জানেন…? গ্যারান্টি, নামটি শুনলেই চমকাবেন!
সূত্রের খবর, সংগঠনের পদ পাওয়ার তুলনায় ভোটে লড়ার আগ্রহই বেশি বেশিরভাগ বঙ্গ বিজেপির নেতা-কর্মীর। অনেকে চাইছেন, সংগঠনে থাকলেও ভোটে লড়তে দেওয়া হোক তাঁদের। এদিকে, বনশলদের যুক্তি, বিধানসভা ভোট আর বেশিদিন বাকি নেই, ফলে ভোটের অনেক কাজ থাকে সংগঠনের পদাধিকারীর। তাঁর পক্ষে সেই সব কাজ সামলে নিজের কেন্দ্রে সময় দেওয়া বেশ কঠিন হবে। তাই পদাধিকারী আর প্রার্থী আলাদা হওয়া উচিত বলে মনে করেন তাঁরা।
আরও পড়ুন: ভারতে আগে ‘১০টা’ বাজে নাকি পাকিস্তানে…? ‘অধিকাংশই চুলকোচ্ছেন মাথা, আপনি বলুন তো?
এছাড়া আরও একটি যুক্তি হল, এত মানুষ এখন বিজেপির সঙ্গে রয়েছেন যে ফলে সবাইকে প্রাপ্য মর্যাদার সঙ্গে সুযোগ করে দিতে হবে। এক ব্যক্তিকে দুটি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হলে অনেক যোগ্য ব্যক্তিকে বাইরে রাখতে হবে বলেই মনে করছে শীর্ষ নেতৃত্ব।