অভিযোগ, ছলে বলে কৌশলে কখনও অঙ্ক শেখানো, কখনও বা আঁকা শেখানোর নাম করে নির্যাতিতাকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যেত বাবলু ঢালী, আর চলত ধর্ষণ। মাসের-পর-মাস এই ঘটনা ঘটার পরে নির্যাতিতা ছাত্রী গর্ভবতী হয়ে পড়ে। শনিবার ছাত্রীর অস্বাভাবিক শারীরিক গঠন দেখে বাড়ির লোক সন্দেহবশত চাপাচাপি করায় নির্যাতিতা ছাত্রী সমস্ত কিছু খুলে বলে তার মায়ের কাছে। পাশাপাশি নির্যাতিতা এও জানায়, বাড়ির ছোট বোনকে খুন করার হুমকি দিয়েছিল প্রতিবেশী বাবলু ঢালি তাই সে ভয়ে কিছু বলেনি।
advertisement
এরপরে শনিবার বিকেলে অভিযুক্ত বাবলুকে এলাকাবাসীরা ইলেকট্রিক পোস্টের সঙ্গে বেঁধে বেধড়ক মারধর করে। খবর যায় বারুইপুর থানার পুলিশের কাছে। বারুইপুর থানার পুলিশ অভিযুক্ত বাবলুকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে এবং তাকে গ্রেফতার করা হয়। নির্যাতিতার পরিবার শনিবার রাতে বারুইপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করে। নির্যাতিতা অষ্টম শ্রেণীর ছাত্রীর ওপর শারীরিক ও মানসিকভাবে অত্যাচার চালানোর অভিযোগে অভিযুক্ত বাবলু ঢালীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছে প্রতিবেশীরা।