ভাতারের মাহাতা গ্রামের সুড়ঙ্গে কি গুপ্তধন? সোমবার রহস্যভেদে যায় রাজ্য পুরাতত্ত্ব বিভাগ। সুড়ঙ্গের প্রাচীনত্ব নিয়ে নিউজ18 বাংলার খবরেই সিলমোহর। সুড়ঙ্গ অন্তত তিনশো বছরের পুরোন।
মাহাতা গ্রামের বাসিন্দা জিয়ারুল মল্লিকের বাড়ির ভিত তৈরির জন্য মাটি খোঁড়াখুঁড়ি করতেই েবরিয়ে পড়ে সুড়ঙ্গ। এরপরই হইচই। কুনুর নদীর পাশে এই সুড়ঙ্গে কী আছে? নদীপথে সুড়ঙ্গ দিয়ে কী বাণিজ্য চলত? কৌতূহল বাড়তে থাকে। সোমবার রাজ্য পুরাতত্ত্ব বিভাগের প্রতিনিধি দল গিয়ে মাপজোক করে। পুরাতত্ত্ববিদ প্রকাশচন্দ্র মাইতির নেতৃত্বে সুড়ঙ্গে খননকাজ চলে।
advertisement
সুড়ঙ্গে খননকাজ পুরাতত্ত্ব বিভাগের
- ভাতারের সুড়ঙ্গ থেকে পোড়ামাটির সামগ্রী ও কাঠকয়লা পাওয়া গিয়েছে
- নমুনা সংগ্রহ করেছেন পুরাতত্ত্ববিদরা
- রেডিওকার্বন পদ্ধতিতে প্রাচীনত্ব নির্ণয় করা হবে
পুরাতত্ত্ববিভাগের অনুমান, ১৪০০ থেকে ১৭০০ খ্রীষ্টাব্দে অর্থাৎ ইংরেজ আমলের আগে এই স্থাপত্য ছিল। ইটের আকার দেখে মনে করা হচ্ছে সুড়ঙ্গ অন্তত ৩০০ বছরের প্রাচীন। সুড়ঙ্গটি প্রাচীন কোনও সমাধিক্ষেত্র হতে পারে।
গুপ্তধনের গুজবে সুড়ঙ্গের সামনে মেলা বসে গিয়েছে। বিপত্তিতে বাড়ির মালিক জিয়ারুল মল্লিক।
তবে সুড়ঙ্গ যেন রহস্যে ঠাসা। সেই রহস্যই টানটান ভাতারের মাহাতা গ্রামে।