নতুন করে বীজ কিনে তাদের আবার বীজতলা তৈরি করতে হবে বলে জানাচ্ছেন কৃষকরা। ফলে একদিকে যেমন আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন তাঁরা অন্যদিকে আবার বীজতলা তৈরি করে চাষ শুরু করতে হলে চাষ এক মাসেরও বেশি সময় পিছিয়ে যাবে। যার জেরে ফলন কম হবে বলেই আশঙ্কা করছেন চাষীরা। পুনরায় বীজতলা তৈরি করে দেরিতে বীজ লাগানোর জন্য ফলনের ক্ষেত্রে আবহাওয়া সমস্যা তৈরি করবে। তার ওপর দোসর হবে পোকার আক্রমণ বলেই চাষিরা মনে করছেন।
advertisement
কখনও অতিবৃষ্টি, শিলাবৃষ্টি আবার কখনও অনাবৃষ্টিতে গত কয়েক বছর ধরেই পূর্ব বর্ধমানের ধান চাষ ক্ষতিগ্রস্ত। তার ওপর আবার এই ক্ষতির সম্মুখীন চাষীরা। কী করবেন বুঝে উঠতে পারছেন না অনেকেই। তারা চাইছেন, সরকার তাদের দিকে একটু মানবিকভাবে দৃষ্টি দিক। এই বিষয়ে পূর্ববর্ধমান জেলা পরিষদের সভাধিপতি শম্পা ধাড়া জানিয়েছেন, পূর্ব বর্ধমানের একটা বিস্তীর্ণ এলাকার আমন ধানের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।ক্ষতির পরিমাণ ঠিক করতে বলা হয়েছে পূর্ব বর্ধমানের কৃষি অধিকর্তাকে।ক্ষতির পরিমাণ জেনে চাষীদের সুবিধার্থে যাত দ্রুত সম্ভব ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।